বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/২৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՖԳe নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন তারপর মিউনিসিপালিটী বা পল্লীস্বরাজ। সেখানে পরীক্ষণ দিয়া সরকারী সার্টিফিকেট চাই । সে সব হইলে ব্যবসা করিতে পারে। ব্যবসা সোজা खिनिन नग्न । ব্যবসায়ের মধ্যে ধাপ আছে । এক রকম লোক আছে তারা স্বাধীন ভাবে ব্যবসা করিতে পারে, কিন্তু কোন লোক খাটাইতে অধিকারী নয় । তাদের বলা হয় আধা-শিক্ষানবিশ । আর এক রকম ব্যবসা আছে যা লোকেরা নিজে করিতে পারে, সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্ত লোককে মাইনে দিয়া খাটাইতে পারে । তাদের বলে ওস্তাদ । (৩) রকমারি টেকনিক্যাল সহকারিণী প্রথমে গৃহস্থালীর কথা বলিয়াছি । তার পরে বলা হইল তিন-প্রকার মেয়েলি-শিল্পের কথা । এখন বলিব মেয়েরা বিজ্ঞান-সম্পকিত অথবা যন্ত্রপাতি-নিয়ন্ত্রিত যে সকল কারবারে পয়সা বোজগার করে, তার কথা । এক নম্বর হইতেছে চিকিৎসা-বিজ্ঞানের সহযোগিতা । আমাদের দেশে এ জিনিষ এখনও গড়িয়া উঠে নাই। ব্যাকটিরিঅলজির কাজ, ভ্যাকসিন তৈয়ারির কাজ, এ সব করে মেয়েরা । তাদেরকে বলে ডাক্তারী লাইনে আসিষ্টেটিন ( সহকারিণী ) । দ্বিতীয় নম্বর—যত যায়গায়, যত হাসপাতাল আছে, সানাটোরিয়ুম আছে, সে সব জায়গায় ডাক্তারের নীচে কাজ করে যারা, তারাও মেয়ে, “আসিষ্টেটিন” । তার মাপ জোক করে। ডাক্তারী বিদ্যার যত রকম বিভাগের কাজ আছে, ব্যবসা আছে, প্রত্যেক ব্যবসায়েই জাৰ্ম্মাণিতে মেয়েরা সহকারিণী। মেয়েদের পক্ষে এ হইতেছে আয়ের একটা বড় পথ । তৃতীয় নম্বর—টেকনিক্যাল কাজ । যত জায়গায় খনি আছে, তাতে ষে সব ধাতু বাহির হয় তার ঝাড়া বাছ গণ মাপায় বাহাল থাকে