বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/২৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

८षोवानङ्ग निषिङ्गश्च >bo»ʻ কোনোদিন আলিৰে না—মাচুষের জীবনে এ আসা উচিত নয়। যদি কোনদিন আমার জীবনে আসে আর আমি যদি বলি,—“রে মুহূৰ্ত্ত, জুই আমার চির সহচর, তুই আমার জীবন-সার্থী” তবে সেই মুহূর্তই আমার মৃত্যুক্ষণ। যখন আমি বলিতেছি অমুক মুহূর্তের মত মুনার মধুর আর কিছু হইতে পারে না, তখনই আমি নিজে নিজের বুকে ছুরি হানিয়া দিতেছি । মুহূর্তের পর মুহূৰ্ত্ত এই হইতেছে মানব জীবনের গতি-সভ্যতার স্রোত । আপনারা হয়ত এ সত্য গ্রহণ করিতে না পারেন—সেটা গ্রহণ করা না করা আপনাদের মর্জি। আমার কাছে কিন্তু এটা প্রথম স্বীকার্য্য । আমি বলিতে অভ্যস্ত, “রে অতীত ! তুই আমার খুধু । তুষ্ট মাসিয়াছিলি, তোর সাহায্যে আমার জীবনে হয়ত একটা বড় কিছু ঘটিয়াছে, হয়ত সেটা অতি গৌরবময়। কিন্তু গৌরবের হইলেও সেটা খুধু মাত্র । তাহ লইয়া লাফালাফি করিবার কিছু নাই।” এই গৌরবময় মুহুর্ত হয়ত কোনদিন আমার জীবনকে উদ্বেলিত করিয়া দিয়াছিল। কিন্তু তাই বলিয়া সেটাকে ধরিয়। রাখিতে হইলে চিকিৎসকদের কথায় ৰলিতে হয় “ওটা যে বিষ রে । থুথুটা ফেলিয়া দিয়া তুই তোর স্বাস্থ্য রক্ষা করিয়াছিস । খুখুর দাম নেছাং কম নয়। কিন্তু এখন এই বিষ জাবার তুলিয়া লওয়া বিষ খাওয়ারই সমান। কোন গৌরবময় মুহুর্তের স্থখন্ধল্পে বিভোর থাকাও সেক্টরূপ।” আমার স্বতঃসিদ্ধটা আপনাদেরকে স্বীকার করিতে বলিতেছি না। আপনাদের যা বিশ্বাস তা আপনার রাখিতে সম্পূর্ণ অধিকারী। আমার যা তা আমি রাখিতে সম্পূর্ণ অধিকারী। এ সম্বন্ধে একটা উদাহরণ দিতেছি। ধরুন এক শুভ মুহুর্তে হয়ত ৰা কপালের জোরে কোন লৰাব ছাহেবের সঙ্গে আমার মোলাকাৎ হইয়াছিল। লবাৰ ছাহেব আমার সাথে হাসিয়া কথা কছিয়াছিলেন, এমন কি তাহার আতর দেওয়া পানের থিলি পৰ্য্যস্ত আমাকে খাওয়াইয়া