বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/২৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নয়া বাজলার গোড়া পত্তন ש"לצ প্রতি মুহূর্বে যুবা মানুষ ধরাখানাকে সরা জ্ঞান করিয়া আসিয়াছোঁ, ধৱিত্ৰীকে, ভূমিকে, সৰ্ব্বদাই সে বলিয়াছে :–

  • অহমন্মি সহমান উত্তরোনাম ভূম্যাম । অভীষাড়ম্মি বিশ্বাষাড়,

আশামাশাং বিষাষহি” ॥—অথৰ্ব্ববেদ । “আমি পুরুষ, ক্ষমতার মূৰ্ত্তি—পরাক্রমের মূৰ্ত্তি । সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ নামে লোকে জানে মোরে দুনিয়ায় । আমি উত্তম আমি সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ । দুনিয়াকে ভাঙিয়া চুরিয়া তার উপর তাম্বি চালানো আমার স্বধৰ্ম্ম। আমি বিশ্বজয়ী,— দিকে দিকে বিজয় সাধন করা কৰ্ম্ম আমার।” এই যৌবন-বিজ্ঞান সেই মধুচ্ছন্মার আমল হইতে হিণ্ডেনবুর্গ, মার্শাল ফোশের সময় পৰ্য্যন্ত মানবজাতির স্তরে স্তরে গড়িয়া উঠিয়াছে ; দিগ্বিজয়ই জীবনের, যৌবনের একমাত্র ধৰ্ম্ম । মানুষ জন্মিয়াছে, নূতনকে গড়িয়া তুলিবার জন্ত । সকল যুবার মুখেই একবোল,— “পরাক্রমের মূৰ্ত্তি আমি—সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ নামে মোরে জানে লোকে ধরাতে, জেতা আমি বিশ্বজয়ী,—জন্ম আমার দিকে দিকে বিজয়কেতন উড়াতে ।” যুবক বঙ্গের দিগ্বিজয় এই বিষয়ে এখন একটা নেহাৎ স্বরোজা কথা বলা যাউক । অতীতকে খুখুর মত ফেলিয়া দেওয়া, অতীতকে কলা দেখানে, ভারতবাসীর পক্ষে ,াতিমাত্রায় কঠিন জিনিষ নয়। বেশীদূর যাইতে হইবে না, এই যুবক