বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/২৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

८योदएनन्न निश्जिङ्ग 》も。 ভারতের কৃতিত্বের ভিতরই গও গণ্ডা নজির মিলে। কিন্তু নজিনগুদ দেখাইতে গেলেই আপনারা আমার বিরুদ্ধে হয়ত একেবারে ক্ষেপিয়া উঠিবেন। কেননা খোলাখুলি দুএকজন লোকের নাম করিতে চাই এই স্বত্রে । আপনার সাধারণতঃ অতীত এবং মহা অতীত বিশ্লেষণ করিয়া দর্শন निश्फू छेउ अङास्त्र । किशु नर्जन श्राभाङ्ग कांप्झ् 2डिष्निग्न धाबूलो কাজের মধ্যেই ধরা দেয় আমি হাড়ী-কুঁড়ির ভিতর, আড্ডা-বৈঠক,গল্পগুজবের ভিতর ডাল-ভাতের মত অতি ছোট জিনিষের ভিতরও দর্শন দেখিতে পাই। তাই বলিতেছি যে,—এই যুবক ভারত, যুবক বাঙ্গল, বাঙ্গলার যৌবন শক্তি প্রত্যেক দিনই দিকে দিকে বিজয় সাধন করিয়াছে। যৌবনের দিগ্বিজয় বস্তুটা আমাদের আজকালকার বাঙ্গলায় নেহাৎ অপরিচিত মাল নয়। তবে এখানে আমার ভয় হইতেছে। হয়ত আমি আজ যা বলিয়া যাহতেছি, বাহিরে লোকমুখে তার উণ্টো ব্যাখ্যা ছড়াইয়। যাইবার খুবই সম্ভাবনা রহিয়াছে । আমাদের দেশের বড় বড় লোকের ভিতরে বঙ্কিমচন্দ্র, বিবেকানন, আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, আর চিত্তরঞ্জন এই যে চারজন—এদের মহৰ সম্বন্ধে কোনষ্ট গোলমাল হইবার নয়। এরা প্রত্যেকেই বীর পুরুষ। এরা যে বীর একথা দিনের আলোর মত সত্য, এ সম্বন্ধে কোন সন্দেহ থাকিতে পারে না । যে কোনো দেশে যে কোনো যুগে যে কোনো সমাজে এই চার জন বীর, লোকজনের পূজা পাইবার উপযুক্ত । কিন্তু আমার প্রশ্নটা হইতেছে, এদেরকে বীর করিয়া তুলিয়াছে কে ? আমরা এতই সংযম শিখিয়াছি ৰে নিজেদের অস্তিত্ব, নিজেদের ব্যক্তিৰ গু কৰ্ম্মশক্তি প্রচার করিতে একেবারেই নারাজ । ভয় পাছে জামাদের আধ্যাত্ত্বিকতার ব্যাঘাত ঘটে । কিন্তু আমার বিবেচনায় ৰিজ