এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
২১২ নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন অন্ধের মতন নয়,—সজ্ঞানে খোলা চোখে এই সকল নিরানন্দময় বিষাদপূর্ণ কেঠো সত্যগুলা নিজ রক্তের সঙ্গে মিলাইয়া তবে যুবক ভারতকে নবীন দুনিয়া গড়িবার সাহস দেখাইতে হইবে । ভারতীয় যৌবনের দিগ্বিজয়-ধারা ১৯২৬ সনের এই বিপুল সংশয়-পৰ্ব্বতকে লঙ্ঘন করিতে পরিবে কি ? আগেকার দিনের মতন আজও আবার যুবক ভারত বলিতে সাহস রাথে কি যে,— “পরাক্রমের মূৰ্ত্তি আমি, সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ নামে মোরে লোকে জানে ধরাতে, জেতা আমি বিশ্বজয়ী, জন্ম আমার দিকে দিকে বিজয়কেতন উড়াতে ?” —তারই উপর নির্ভর করিতেছে ভারতের আগামী তিন বৎসর।