বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २& ) “বালিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজী গবেষণা বিভাগ, ২১ নভেম্বর, ১৯২২ “বিশেষ সম্মানিত অধ্যাপক মহাশয়, “সেদিনকার আপনার বক্তত যারপর নাই চিত্তাকর্ষক হইয়াছে। এই বক্ততার জন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সেমিনার আপনাকে কেবল ৰে ধন্যবাদ এবং আনন্দস্বচক বিস্ময় জ্ঞাপন করিতেছেন তাহা নহে । আপনার বক্তৃত যাহাতে শব্দে ও রূপে চিরস্থায়ী হইতে পারে তাহার ব্যবস্থাও করিতেছেন। আমাদের ষ্টাট সবিব্লিওটেক বা সরকারী গ্রন্থশালার ধবনি-বিভাগের পরিচালক বিজ্ঞানাধ্যাপক ড্যেগেন আপনাকে ৮ই মার্চ আমার সেমিনার-ভবনে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করিবার জন্ত অনুরোধ করিতেছেন (ঐ দিন যদি আপনার পক্ষে সম্ভবপর হয়)। সেই সময় আপনার বক্তৃতার প্রধান অংশ তিনচার মিনিটের ভিতর এডেঅন নামক ধ্বনি-যন্ত্রের ভিতর বলিয়া যাইতে হইবে, সেই সঙ্গে আপনার ফটোগ্রাফও তোল হইবে—ইত্যাদি ভবদীয় আলোআ ব্রাও ল ৷” এই পত্রের জবাব স্বরূপ অধ্যাপক ডোগেনের ল্যাবরেটরীতে ওডেঅন -যন্ত্রে বিনয়বাবু তাহার বাণী পাঠ করিয়াছিলেন। বক্ততার বঙ্গানুবাদ নিম্নে প্রদত্ত হইল । “যুবক ভারতের বাণী “বিগত কয়েক দশক ধরিয়৷ জলবায়ু রক্ত ও ধৰ্ম্ম বিষয়ক কতকগুলি তথাকথিত ভূয়ে বৈজ্ঞানিক মতবাদের প্রভাবে মুকুমার শিল্প বিষয়ক আলোচনা-গবেষণা যারপর নাই দূষিত হষ্টয়া রহিয়াছে। সমালোচনাশাস্ত্র শিল্পদক্ষতার একটা ভূগোল আবিষ্কার করিয়া বসিয়াছে। ভৌগোলিক বিভিন্নতা হিসাবে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন প্রকারের শিল্পকলা