বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃহত্তর ভারত কাহাকে বলে ?* প্রাচীন ভারতের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কলিকাতায় “বুহত্তর ভারত”-পরিষৎ নামক এক পণ্ডিতসক্তত্ব প্রতিষ্ঠিত হইতে চলিল। মধ্য এশিয়ায়, চীনে, জাপানে, ইন্দো-চীনে, আনামে, শুামে এবং জাভা, সুমাত্রা ইত্যাদি দ্বীপসমূহে প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতার যে সকল নিদর্শন পাওয়া যায় সেই সম্বন্ধে ঐতিহাসিক, ভৌগোলিক, নৃতাত্বিক, অর্থনৈতিক ও অন্যান্ত আলোচনা চালানো এই পরিষদের মুখ্য উদ্দেশ্য। আফগানিস্থান, পারগু এবং প্রাচ্য এশিয়ার অন্তান্ত জনপদেও বৃহত্তর ভারতের চিহ্ন চুড়িয়া বাহির করিবার দিকে এবং সেই সম্বন্ধে গবেষণা চালাইবার দিকে এই পরিষদের লক্ষ্য থাকিবে । প্রাচীন ভারতের নরনারী সেকালের জুনিয়ায় যে সকল আন্তর্জাতিক লেন-দেন চালাইয়াছে তাহার কিছুই বৃহত্তর ভারত-পরিয়দের আলোচনায় গবেষণায় বাদ পড়িবে না। বহিৰ্ব্বাণিজ্য ছিল একালের মতন সেকালেও ভারতীয় ব্যবসায়ীদের অন্যতম আর্থিক কৰ্ম্ম । এই কৰ্ম্মকাণ্ডের সঙ্গে যাতায়াতের কথা, যানবাহনের কথা, কৃষিশিল্পের কথা, মাল আমদানি রপ্তানির কথা, পথঘাটের কথা, বলদ গাধা নৌকা গাড়ী জাহাজের কথা সবই অঙ্গাঙ্গিভাবে সম্বদ্ধ। প্রাচীন ভারতীয় আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সকল তথ্যই এই পরিষদে আলোচিত হইতে পারিবে। কাজেই ধনবিজ্ঞান-সেবীদের পক্ষে এই পরিষদের কার্য্যাবলী অনেক তরফ হইতেই কাজে লাগিবার কথা । ர

  • “বৃহত্তর ভারৎ-পরিষৎ প্রতিষ্ঠ উপলক্ষে প্রদত্ত বক্তৃতার শর্টহ্যাও বৃত্তান্ত ( s० चक्टःांबद्र १०२ ०) । नÉशां७ जश्ब्रांशिणन वैरेवकूबाब cछोधूबौ।