বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃহত্তর ভারত কাহাকে বলে 는 8(t আপনারা জানেন, জাপানের নারী-হরিউজি জনপদ যখন আমাদের নালন্দার মাপে একটা বৌদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয় গড়িয়া তুলিয়াছিল তখন হরিণ সেথায় মানব-সখা লাক্ষামোড় তোরীতলে, ধানের ক্ষেতে সবুজ সে দেশ গণ্ডীর ধবনি সাগর-জলে ।” সে সব ধ্বনিও শুনা কিছু কিছু আছে। এখানে বক্তব্য টো টো করিয়া মিশর জাপান কি কোথাও গিয়া প্রত্নতত্ত্ব আলোচনা করা প্রয়োজন। যেমন সন্দেশ বুঝিতে গেলে গরু, গো-মরক, ভেটারিণারি ডাক্তার, গোচারণের মাঠ, জমিজমার আইনকানুন, এগুলি চোখের সামনে রাখা উচিত, তেমনি বৃহত্তর ভারত জিনিষটা বুঝিতে গেলে— সোজাসুজি খোলাখুলি পরিষ্কার করিয়া বুঝা দরকার—যে প্রথম জরুরিই হইতেছে এশিয়ার নানা দেশে ঘুরাফিরা করা । জুনিয়ার বাটখারায় ভারতসন্তানকে মাপে আপনারা জানেন—আমরা যে ফলটাকে “সে ও” বলি, তারই আর এক নাম আপেল ফলটা দুনিয়ায় নানা নামে পরিচিত। আমেরিকার কালিফৰ্ণিয়া প্রদেশে ঘুরিতে ঘুরিতে যখন হাজির হই তখন দেখি স্তানফ্র্যানসিসকোর চিত্র-প্রদর্শনীতে এক জায়গায় পৰ্ব্বতপ্রমাণ "আপেল সাজান আছে । তার সামনে কল রহিয়াছে, আপেলগুলি ছিটকাইয়া গিয়া একটা জালের ভিতর পড়িতেছে। জালটা পর পর কুই তিন ভাগে বিভক্ত। কোনোটা প্রথম ভাগে গিয়া পড়িতেছে, কোনোটা পরের ভাগে গড়াইয়া পড়িতেছে, ব্যাপার কি ? দেখা গেল, যেটা ছোট