বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাড়তির পথে বাঙ্গালী ২৬৩ S E SAAAA AAAA SAAAAA AAAASAA S SA SAS A SAS SSAS SSASAS SSAS SSAS SSAS SS SAA AAAAeS AAAAA ASAS A SAS A SASAAA لید --سے AAS AA SAASAASSAAAAAAS SAeAAASAAAAS AAAAAS AA SAASAASAA AAAS A SAS SSAS SSAS SSASAe ESSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS মত ব্যবহার করিতে হইলে পাকা কারিগর হওয়া অবশু্যক । আর্থিক হিসাবে দেশকে বড় করিয়া তুলিবার জন্ত রাষ্ট্রকে কত উপায়ে নিজের কবৃজায় আনা সম্ভব, সে সম্বন্ধে বাঙালী স্বদেশ-সেবকগণ এখনো বেশ সজাগ হইয়া উঠেন নাই। রাষ্ট্র-শক্তির আর্থিক সদ্ব্যবহার করিতে হইলে বাঙালীর পক্ষে যে-যে নুতন-নুতন যোগ্যতা অর্জন করা আবশ্বক, সেই সকল যোগ্যতা ১৯২৬ সনের বাংলায় বেশী দেখা গেল না । সেই যোগ্যতা বাড়াইবার এবং সমাজের নান। স্তরে ছড়াইবার সুযোগ স্বষ্টি করিবার জন্ত বৰ্ত্তমান হিড়িকে প্রস্তুত হইতে শিখিলে আমরা ১৯৩০ সনের জন্ত উপযুক্ত হইতে পাবিব ! চাই বিভিন্ন আর্থিক নীতি কচিৎ কোনো কাগজে দু’একটা আর্থিক বক্ততা ছাপা হয় নাই সে কথা বলিতেছি না । কোনো কোনো ইস্তাহারে চাষী-মজুর-মধ্যবিত্তের নাম করা হয় নাই তাহ{ও বলিতেছি না । বলিতেছি এই যে,—বাংলাদেশের কৃষি-শিল্প-বাণিজ্য পুষ্ট করিবার জন্ত এবং সঙ্গে সঙ্গে চাষী-মজুরকেরাণীর অন্ন-কষ্ট, জল-কষ্ট, স্বাস্থ্য-কষ্ট, শিক্ষা-কষ্ট ঘুচাইবার জন্ত কোন ব্যক্তি বা কোন দল কিরূপ আইন তৈয়ারী করিতে বা করাষ্টতে প্রস্তুত আছেন, সেই কথাটা কোথায়ও বড় একটা জমিয়া-মজিয়া উঠে নাই । প্রত্যেক রাষ্ট্রীয় দলের একটা আর্থিক নীতি এবং কৰ্ম্মকৌশল থাকা আবশ্যক। আর কাগজে কাগজে সভায় সভায় সেই সম্বন্ধে বিপুল আন্দোলন চাই । তাহা যতদিন না দেখিতেছি ততদিন ভোট-প্রার্থীদিগকে এবং দলগুলিকে আর্থিক হিসাবে দেশের লোকের যথার্থ প্রতিনিধি বলিতে পারিবন । অবশ্ব আর্থিক মত এবং আর্থিক কৰ্ম্ম-প্রণালী থাকিলেও “কাউন্সিল- অ্যাসেমব্লি”তে সেই সব কাজে পরিণত করিবার