পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাপানে-চীনে বৎসর দেড়েক ৩২৩ চীনে ভারতাভিযান আমাৰ প্রবন্ধে কয়েকজন প্রসিদ্ধ বাঙালীর নাম করা হইয়াছে। তাহারা চীনে গেলে ভাল হয় এইরূপ লিখিয়াছি ১৯১৫ সনে বুঝিতে হইবে যে তখন রবিবাবুর চীনযাত্রা ঘটিতে অনেক দেরি। যে কয়জন লোকের নাম করিয়াছি তাহার নানা বিদ্যার ক্ষেত্রে যশস্বী । লিখিয়েপড়িয়ে প্রায় যে কোনে| বাঙালীই তাহাদিগকে চিনিত । একজনের সম্বন্ধে সমালোচক জিজ্ঞাসা করিতেছেন, —“তাকে চীনদেশে প্রেরণ করবার ভার কি বিনয়কুমার নিজে নিবেন?” বার বৎসর পূৰ্ব্বে এবং তাহার বহু পূৰ্ব্বেও আমি চীনে ভারতাভিধান বাঞ্ছনীয় বিবেচনা করিতাম । এখনও করি । কিন্তু তাহ বলিয়া “প্রেরণ করবার ভার”ট ও যে এই অধমেরই ঘাড়ে পড়িতে পারে - তাহ। ভবিয়া দেখি নাই ; তবে প্রশ্নটা যখন জবাব দিতেছি,—“আমার যদি পয়সা থাকে আর কৰ্ম্মদক্ষ বিদ্যানিষ্ঠ চীন মাত্র। কাজক্ষীদের যদি পয়সা না থাকে তাহ হইলে সেই ভীর আমি লইতে চিরকালই প্রস্থত অfাছ ” --سمي বৰ্ত্তমান চীনের বিদ্য। চর্চ। আমার রচনায় আছে “চীনারা এশিয়া-তত্বের অ, আ, ক, খও জানে না। আর নব্য পাশ্চাত্য তত্ত্বেও সবে হাতেখড়ি দিতেছে ।” সমালোচক এই উক্তির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করিতেছেন। যুবক চীনের কৃতিত্ত্ব র্তাহার অনুরাগের বস্তু । ইহা সুখের কথা । এই বিষয়ে অস্তুরাগ হিসাবে তাহার সঙ্গে হয়ত আমার আধ কচ্চা ও প্রভেদ নাই । চীনারা, জাপানীরা আর মাকিনরা আমার চীন-প্রাতির কথা লেশ জানে। কিন্তু আমার উক্তিটা কিছু তলাহা দেখ। আবখ্যক । (১) “এশিয়া-তৰে” ( অর্থাৎ তুরস্ক, পারস্ত, ভারত ইত্যাদি বিষয়ক বিদ্যায়) যুবক চানের দপল কতটা