বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাপানে-চীনে বৎসর দেড়েক \రిపిన গিয়াছে । আর সেদিন বিলাতের "রয়্যাল ইকনমিক জান্তর্ণল” পত্রিকায় জাপানী ধনবিজ্ঞান-সেবীদের “কাজ" জাপানী পণ্ডিত কর্তৃক বিবৃত দেখিলাম। বুঝিতেছি যে, ইয়োরামেরিকার “বাঘ।” “বাঘা” পণ্ডিতদের মতামতগুলা প্রচার করাই জাপানী ভাষায় জাপানী ধনবিজ্ঞানাধ্যাপকদের প্রধান “কাজ ।” হয়ত কোথাও কোথাও খানিকট মৌলিক চিন্তা থাকা অসম্ভব বা অস্বাভাবিক কিছু নয় বলাই বাহুল্য। জাপানে ভারত-লিন্দা ১৯১৫-১৬ সনে জাপানে থাকিবার সময় নানা জাপানী মহলে একাধিকবার দুএকটা ভারত-নিন্দ আমার কাণে পৌছিয়াছিল। কিন্তু সমালোচক মহাশয় জাপানে থাকিবার সময় সেই নিন্দাটা শুনেন নাই । ইহাতে আশচয্যের কি আছে ? এমন কি আমি যে সময়ে ছিলাম সেই সময়ে অন্তান্ত ভারতসন্তান ও জাপানে ছিল । তাহা বলিয়া আমি যে যে মহলে বাহা কিছু দেখিয়ছি শুনিয়াছি অন্যান্য জাপান-পর্য্যটকও ঠিক সেই সবই দেখিতে শুনিতে বাপ্য কি ? চীনা পণ্ডিভের কৃতিত্ব জাপান আর ভারতের মতন চীন ও আস্তে আস্তে মানুষ হইতেছে । এই ‘অস্তে আস্তে” শব্দটার অর্থ জাপান সম্বন্ধে এক প্রকার, ভারত সম্বন্ধে আর এক প্রকার, আর চীন সম্বন্ধে অন্য এক প্রকার । এই ধরণের কথা অামি নানাস্থানে বলিয়াছি । কাজেই ১৯২৪-২৭ সনের চীনে, অথবা এমন কি ১৯১৫-১৬ সনের চীনেও লিখিয়ে-পড়িয়ে চীনাদের ভিতর করিৎকৰ্ম্মা লোক ছিল বা আছে তাহা বুঝ} খুবই সহজ । আর এ বিষয়ে স্থানে স্থানে তালিকা প্রকাশও করিয়াছি। কিন্তু তাহ লষ্টয়া বাড়াবাড়ি করা আমার পক্ষে সম্ভবপর