বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৪৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“বর্তমান জগৎ"-রচনার আবহাওয়া \Oهموا করা মোটের উপর আমার অভিজ্ঞতার প্রধান কথা । সাধারণতঃ বলা যাহতে পারে যে, ভারতসন্তানকে কোনো উচ্চ অঙ্গের জ্ঞানবিজ্ঞানের আলোচনায় সহযোগীরূপে নিমন্ত্রণ করা তাহাদের মজ্জাবিরুদ্ধ কাণ্ড ছিল । ক্রয়োরামেরিকানদের এই মজ্জাগত ভারতবিদ্বেষ ভাঙিয়া দিবার কাজে এই অধমকে—অলপ্ত নিজগণ্ডীর ভিতর,—অনেক গলদঘৰ্ম্ম হইতে হইয়াছে । বহুং ধাক্কাধাক্কিম পর আমেরিকায়, ফ্রান্সে, জাম্মাণিতে এক BBBBS BBSB BKSBBBB BBBS BBBB BBBB S BB BBB ক্ষেত্রেই, য:ারা ভারতসন্তানের জঙ্গ এইরূপ ওয়ার খুলিয়ছেন, তাহাদের পক্ষে একরূপ ক ও নিজ নিজ কোষ্ঠীৰ সৰ্ব্বপ্রথম ঘটনা । এই লড়াই আজও শেষ হয় নাই । যুবক ভারতকে বহুদিন ধরিয়া এই বিজ্ঞান-সংগ্রামে লাগিয়া থাকতে হইবে । ভারতসন্তান মাত্রেই যে পশ্চিমাদের ছাত্র নয়, আর তাহদের “ফ্যাকাণ্টি’তে দাড়াইয়া “বাঘা’ “বাঘা” লোকের সম্মুখে কোনো কোনো ভারতসন্তান ও যে মতামত প্রকাশ করিতে অধিকারী,—এই দাবী প্রচারিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত করিবার জন্য ইয়েরামেরিকায় গণ্ড গণ্ড। উপযুক্ত ভারতায় পৰ্য্যটকের নিয়মিত শ্ৰেত বহানো আবগুক । を উচ্চতম বিশ্ববিদ্যালসে বা পণ্ডিত-পরিষদে অথবা অধ্যাপকের “ফ্যাকান্টি’তে বক্ততা করিবার সুযোগ পাইলেক্ট কিস্তা মাত হইল, এইরূপ সমঝিয়া রাখা উচিত নয় । “এ সব দৈত্য নহে তেমন ।” কোনো কোনো সময়ে হয়ত ভদ্রতার খাতিরে কোনো ভারতসন্তানকে কোনো পণ্ডিত-বৈঠকে খানিকটা বক্তৃতা করবার সুযোগ দেওয়া হইল । কিন্তু সেই বক্তৃতাটা কেনে উচ্চাঙ্গের মাসিকে, ত্রৈমাসিকে বা পরিষৎ