বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৪৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\రినన్నీ নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন অর্থাৎ “পরাক্রমের মূর্তি আমি সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ নামে আমায় জানে সবে ধরাতে, জেতা আমি বিশ্বজয়ী, জন্ম আমার দিকে দিকে বিজয়-কেতন উড়াতে ॥” কাজন-সাহিত্য এই বৈদিক “আধ্যাত্মিকতায়’ই ভরপুর। যৌবনের অহঙ্কার এই রচনাবলীর প্রাণ। যুবক ভারতে এই সকল রচনা সমাদৃত হইবার যোগ্য। কাজন যৌবনশক্তির অবতার। ( २ ) এইবার প্যের লতির কথা কিছু বলিব । একালের গদ্য লেখকগণের আসরে ফরাসীর লতিকে অন্যতম শ্রেষ্ঠ আসন দিয়া থাকে । তাহার রচনাগুলা এক হিসাবে সবই ভ্রমণমূলক । ফ্রান্স-বিষয়ক এক বইয়ে আছে পিরেনীজ পাহাড়ের পল্পীজীবন চিত্রিত আর এক বইয়ের কথাবস্তু ব্রিটানি প্রদেশের চাষী জীবন হইতে গৃহীত। লতির তিনখানা বইয়ে আফ্রিকার জনপদ ও নরনারী অমর হইয়া রহিয়াছে। একখানা মরক্কোবিষয়ক, একটায় সাহারা মরুর গল্প আর একটায় মিশরের পুর-কাহিনী মূর্তি পাইয়াছে । এশিয়া-বিষয়ক বইয়ের ভিতর ভারত-কথা একটার আলোচ্য বস্তু। এক গ্রন্থের প্রাণ জেরুজেলেমের খৃষ্টকথা । দুই কেতাব লেখা হইয়াছে জাপান সম্বন্ধে। আর শুাম-দেশের “ওঙ্কারধাম” চতুৰ্থ বইয়ের কথা জোগাইয়াছে । লতিকে কবি, ঔপন্যাসিক বা আখ্যায়িকা-লেখক হিসাবে সম্বৰ্দ্ধনা করিলেই তাহার রচনাবলীর যথার্থ ইজ্জৎ দেওয়া হইবে । তাহার ভ্রমণকাহিনীগুলার ভিতর বস্তুনিষ্ঠা চরম মাত্রায়ই দেখিতে পাই ; মিথ্যা কথায়,