পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৪৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিদেশ-ফের্তার অত্যাচার 863 SAMMMMMMAMAMAAAS AAASASAAAAASA SSASAS SS SS SS SS এই সকল কেতাব ও বক্ততা ভারতবাসীর পক্ষে অনেক সময়েই পছন্দসই নয় । সমালোচনার উপলক্ষ্যে আমরা সাধারণতঃ বলিয়া থাকি — “লেখক বা বক্তা ভারতের তথ্য বেশী কিছু জানেন না। রেলে ষ্টীমারে ট্রামে বসিয়া আমাদের দেশ ও সমাজ সম্বন্ধে যতটুকু দেখাশুনা যায় তাহার বেশী অভিজ্ঞত। এই সকল বিদেশী পৰ্য্যটকের নাই ৷’’ ইত্যাদি । ভারতীয় বিদেশ-ফের্তাদের বিদেশ-বিষয়ুষ্ক অভিজ্ঞত সত্বন্ধেও বিদেশী বিদেশিনীরা ঠিক এইরুপ সমালোচনা করিতেই অধিকারী নয় কি ? বাস্তবিক পক্ষে, ভারত-সন্তানদের ভিতর র্যাহারা বিদেশ-পৰ্য্যটন করিয়াছেন তঁহারা বিদেশ-সম্বন্ধে কতখানি জানেন ? এই প্রশ্নটা ভারতীয় সমাজে তলাইয়া মজ ইয়। আলোচনা করা দরকার । এই দিকে আমাদেব যথোচিত দৃষ্টি পড়ে নাই । ( be ) আলোচনা করা ও বড় সহজ নয় । যে সকল ভারতীয় বিদেশ-ফের্তা বিদেশ-পৰ্য্যটনের ডায়েরি ছাড়িয়ছেন তাহাদের রচনা এই হিসাবে প্রধান সাক্ষী । ইংরেজি, বাংলা বা হিন্দীতে এই বিদেশ-সাহিত্য অল্পবিস্তর গড়িয়া উঠিতেছে । কিন্তু একমাত্র এই সাহিত্যের উপর নির্ভর করিলে বিদেশ-ফের্তাদের প্রবাস-জীবন-সম্বন্ধে নেহাৎ কম পরিচয় পাওয়া যায়। যতটুকু পাওয়া ষায় তাহাতে এই বুঝি যে, এই জীবন অতি অল্প পরিমাণ অভিজ্ঞতার ছাপ পাইয়াছে । আর এই অভিজ্ঞতার গণ্ডী ও অতিশয় সঙ্কীর্ণ। ভ্রমণ-বুকাস্তে যে সকল অভিজ্ঞতা ঠাই পায় নাই সেই সমুদয় জানিবার উপায় পৰ্য্যটকদের সঙ্গে মৌখিক আলোচনা করা। কিন্তু হাজার হাজার