পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( &8 ) ত্রিবেদীর ভূমিকা সমন্বিত । (৭) শিক্ষা-সমালোচনা ( ১৫• পৃষ্ঠা, ১৯১৩) বরদী চরণ মিত্রের ভূমিকা সমন্বিত । (৮) সাধনা ( ২০০ পৃষ্ঠা ১৯১৩) অক্ষয় চন্দ্র সরকারের ভূমিকা সমন্বিত । (৯) রবীন্দ্র-সাহিত্যে ভারতের বাণী ( ১৯১৩, ১৫০ পৃষ্ঠা ) । (১ • । বিশ্বশক্তি ( ১৯১৪, ৩২৫ পৃষ্ঠা )। একালে “নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন” গ্রন্থে সে সকল সমস্তা আলোচিত হইতেছে, প্রায় সেই ধরণের সমস্তাই সেকালের “সাধনা" “শিক্ষা-সমালোচনা” “ঐতিহাসিক প্রবন্ধ” ও “বিশ্বশক্তি” এই চারখানা গ্রন্থের আলোচ্য বিষয়। দুই সাহিত্যেরই কথা-বস্তু “দেশ ও দুনিয়৷", তবে চিন্তা ও কৰ্ম্ম-গণ্ডীর প্রভেদ বিস্তর। আর, একালের ধনবিজ্ঞানচর্চা ও ধনবিজ্ঞান পরিষৎ এবং “অন্তর্জাতিক বঙ্গ”-পরিষৎ প্রতিষ্ঠা সেকালের শিক্ষাবিজ্ঞান চর্চা, জাতীয় শিক্ষা সমিতি প্রতিষ্ঠা ইত্যাদির অনুরূপ। অধিকন্তু সেকালে “গৃহস্থ” নামক মাসিক পত্রের সঙ্গে বিনয় বাবুর যেরূপ সম্বন্ধ ছিল সেইরূপ সম্বন্ধই দেখা যাইতেছে একালের “আর্থিক উন্নতি’র সঙ্গে । প্রাক-প্রবাস ইংরেজি রচনাবলী ( 8 لاسواه هلا) স্বদেশী ও জাতীয় শিক্ষার যুগে বিনয়বাবু বাংলার সঙ্গে সঙ্গেই ইংরেজিতে ও নানা লেখায় মনোনিবেশ করেন। ১৯১৬ সনে অমৃতবাজার পত্রিকা ও বেঙ্গলী ইত্যাদি দৈনিকে বঙ্গদেশস্থ জাতীয় শিক্ষা পরিষৎ সম্বন্ধে তাহার রচনা বাহির হয় । ১৯০৭ সনে মালদহে জাতীয় শিক্ষা সমিতি প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল । সেই বৎসর আগষ্ট মাসে এই সমিতির শিক্ষা ও পরিচালনা প্রণালী সম্বন্ধে তিনি শ্ৰীযুক্ত সতীশ চন্দ্র