বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

У о নয় বাঙ্গলার গোড়া-পত্তন SSAS SSAS SSAS SSASAeeSeASA SeMAeeAS SSAS SSAS SSAS SSAAAASAAAA സ്കൃ সনের পূর্ববর্তী কোন যুগে রহিয়াছি, তাহা অনুসন্ধান করিয়া দেখিবার বিষয় । ইয়োরামেরিকার মরিবার কোনো সম্ভাবনা দেখা যাইতেছে না । আবার আর এক দফায় জীবনবত্তা জরীপ করিবার জন্য বাস্তব যন্ত্র ব্যবহার করিতেছি । শিল্প-কারখানার পরিচালনা সম্বন্ধে ১৯১৯-২০ সনের পশ্চিম এক জবর আইন কায়েম করিয়াছে । আইনটা স্বরু হয় অষ্ট্ৰীয়ায়, ক্রমশঃ ইহার ধারাগুলা চেকোস্লোভোকিয়া হইতে আটলাণ্টিকের অপর পার পর্য্যন্ত নানা দেশে অল্পবিস্তর ছড়াইয়া পড়িয়াছে। আইনটা এই | যে-যে ফ্যাক্টরিতে অন্ততঃ বিশজন মজুর,—কেরাণী ও কুলী,—কাজ করে, সেই সকল ফ্যাক্টরীতে এই সকল মজুর-কেরাণীকুলীর নির্দিষ্টসংখ্যক প্রতিনিধি ফ্যাক্টরির প্রত্যেক কাজকৰ্ম্মে মালিক এবং কৰ্ম্মকৰ্ত্তাদের সঙ্গে এক আসনে বসিয়া বাদামুবাদ, তর্কপ্রশ্ন এবং মোসাবিদ চালাইতে অধিকারী ! অর্থাৎ একমাত্র ধনজীবী শিল্প-পতি অথবা মস্তিষ্ক জীবী এঞ্জিনিয়ার, রাসায়নিক এবং ব্যাঙ্কার মহাশয়েরাই ১৯১৯ সনের পুনর্গঠিত ইয়োরামেরিকায় সমাজের হর্তা কর্তা বিধাতা নয়। শ্রমজীবী এবং মসীজীবীরাও নিজ নিজ চৌহদিতে দেশের আর্থিক ভাগ্য নিয়ন্ত্রিত করিবার একৃতিয়ার পাইয়াছে। এই তথ্যটা যুবক-ভারত বুঝিতে পারিবে কি ? সহজে নয়। কেননা, মাত্র এই বৎসরের প্রথম দিকে ভারতে “ট্রেড, ইউনিয়ন অ্যাক্ট” জারি হইয়াছে। এই আইন বিলাতে আজ প্রায় পঞ্চাশ বৎসরের পুরোণে চিজ. । আর ভারতীয় ট্রেড-ইউনিয়ন অ্যাক্টুটা (১৯২৫) এমন কিছু হাতী ঘোড়াও নয়। মজুরের নিজ নিজ কৰ্ম্মক্ষেত্রে সঙ্ঘবদ্ধ হইতে পরিবে, আর সঙ্ঘবদ্ধ হইয়া সামাজিক ও আর্থিক স্বাখ পুষ্ট করিতে সমর্থ হইবে। এই সকল অ, আ, ক, খ ছাড়া আর বেশী কিছু এই আইনের