বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ उबॉईन | る。 হানিপূরণের মোকদ্দমা হইতে পারে কি হইতে পারিত, তবে লেই উক্তি প্রাসঙ্গিক । - প্রথম ভাগের শ্রুতু্যক্তি অধ্যায়ের শেষ ভাগে যে ছয় স্থলে শ্রুতু্যক্তি প্রমাণ বলিয়া গৃহীত হইবার কথা লিখিত আছে, এইটি তাহার পঞ্চম झूठन । - পুরাতন প্রমাণবিষয়ক আইন অর্থাৎ ১৮৫৫ সালের ২ আইনের ২৯ ধারায় অস্থিশিকরুপে উপরোক্ত বিধান ছিল, উক্তিকারকের স্বার্থবিরোধী উক্তি প্রমাণরূপে श्रृंरीङ হওয়ার বলবৎ যুক্তি এই যে, অনর্থক স্বার্থহানিকর বিষয়ে কেহ সৎসব রাখে না। টেলর সাহেবের প্রণীত গ্রন্থ, দ্বিতীয় খণ্ড, ২৭° পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য। ইংলণ্ডীয় আইনানুসারে কেবল ধন বা অধিকার-ঘটিত স্বার্থবিরোধী উক্তিও প্রামাণ্য । কিন্তু বৰ্ত্তমান আইনে অন্য প্রকার স্বার্থবিরোধী উক্তিও প্রমাণ রূপে গৃহীত হইবার ব্যবস্থা আছে । তমাদীবিষয়ক আইনে খত তমাদী হওয়ার পরে কোন ব্যক্তি যদি আপনার নাম স্বাক্ষরযুক্তে কতক.টাকা দেওয়ার বিবরণ লিপি করে, তবে তাছা এই সূত্রের মর্মানুসারে খতের তমাদী দোষ খণ্ডন করিয়া দেয় । (৪) সাধারণ যে স্বত্ব কি রীতি কিংবা সাধারণের স্বার্থসাধারণের যজ্ঞ কি যুক্ত যে বিষয় থাকিলেই ঐ ব্যক্তির সেই রীতি - কি মুক্ত বিষয় অবশ্য জ্ঞাত থাকা সম্ভাবনা, যদি বিষয়ের অভিমতসুচক উক্তি । এমত স্বত্বাদি থাকার বিষয়ে তাহার অভিমত লইয়া ঐ উক্তি হইয়া থাকে, এবং সেই স্বত্বের কি রীতির কি বিষয়ের কোন বিবাদ উত্থিত হইবার পূৰ্ব্বে যদি সেই উক্তি করা যায় তবে ঐ উক্তি প্রাসঙ্গিক । - এই অনুবাদটি প্রাঞ্জল হয় নাই। নিমে উহার অর্থ বা অনুবাদ লিখিত হইল । সাধারণ স্বজ্ঞ কি রীতি কিংবা সাধারণের যে বিষয়ে স্বার্থ আছে তৎসক্সন্ধে কোন রূপ বাদানুবাদ অর্থাৎ মোকদম উপস্থিত হইবার পূৰ্ব্বে যদি কোন ব্যক্তি ওsসম্পর্কে কোন মত বা অভিপ্রায় ব্যক্ত করিয়া থাকে এবং যে ব্যক্তি ঐ মত 33