বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হাইকোর্টের সরকুলের। 安敬位 ব্যক্তি দলীল উপস্থিত করিবার আজ্ঞাক্ৰমে কাৰ্য্য না করিলে তাহার বিষয়ে আদালতের যাহা করিবার ক্ষমতা আছে, তাহ ১৭• ধারাতে প্রকাশ হইল। * - ৬ । এই সকল ধার দৃষ্টে এই এই বিষয় জানা যায়, লিখিত ঐ প্রমাণ মুক্তদ্বার আদালতে উপস্থিত করিতে হইবে। তাহ মোকদমার প্রথম যোগে উপস্থিত করিতে হইবে । আদালতের বিশেষ অনুমতি না হইলে কিম্ব উপযুক্ত কারণ দর্শান না গেলে, পশ্চাৎ উপস্থিত করা যাইবে না । ঐ প্রমাণেতে যে ব্যক্তির প্রয়োজন হয়, তম্ভিন্ন যদি অন্য ব্যক্তির প্রতি সেই প্রমাণ উপস্থিত করিবার ভার থাকে, তবে আদালতের নিকট উপযুক্ত সময় প্রার্থনা হইলে ঐ প্রমাণ বল-পুৰ্ব্বক উপস্থিত করাইবার জন্যে আদালতের অবশ্য সাহায্য দান করিতে হইবে । এবং সকল বিচারকর্ভার প্রয়োজন যে আপন আপন আদালতের সম্পর্কে এই নিয়মানুসারে কার্য্য হওন বিষয়ে মনোযোগ করেন । ৭ । নালিশের আরজী উপস্থিত করণ সময়ে ফরিয়াদী ৩৯ ধারামতে ঐ আরজীর সঙ্গে যে দলীল কি যাহার প্রতিলিপি দেন, তাহা শুদ্ধ দস্তাবেজ নামে খ্যাত, দলীল যে প্রকারে গ্রাহ্য করিতে ও তাহ লইয়া যে প্রকারে কার্য্য করিতে হয়, তদ্বিষয়ে নিম্নতর আদালতের মনোযোগ করিতে আদেশ হইতেছে । ৮ । ১২৯ ধারার বিধি । * আদালত তাহ! গ্রাহ্য করিবেন ও তাহাতে দৃষ্টি করিবেন, কিন্তু দৃষ্টি করিলে পর আদালতের এই ক্ষমত থাকিবে যে, তাহার মধ্যে ষে কোন দস্তাবেজ মোকদমার অসম্পকীয় কি অন্য প্রকারে গ্রাহ্য হইবার অনুপযুক্ত বোধ করেন তাহ অগ্রাহ্য করেন ও অগ্রাহ্য করিবার কারণ লিখিয়া রিকার্ড করেন ।” ইহার অর্থ এই । ষে নিদর্শন লিপি । - ১ অপ্রাসঙ্গিক কিংবা । ২ অগ্রাহ্য, তাহা কোন পক্ষ উপস্থিত করিতে পাইবেন না ।