२५७ হাইকোর্টের সরকুলের। ৯ । পুৰ্ব্বোক্ত কারণে যে প্রকারের লিপি অগ্রাহ্য করা উচিত তাহা হাইকেট এই স্থলে ব্যাখ্যা করিতে পারিবেন না, কিন্তু উক্ত বিধি যে প্রকারে অনেকবার লংঘন করা যায় তাহার বিষয়ে কিছু লিখিতে পারেন, তাহ সাধারণমতে এই । ( ১) অন্যান্য পত্রের মধ্যে নিম্পত্তি ও রুবকারী উপস্থিতকরণ দ্বারা (২) যে স্থলে মূলপত্র উপস্থিত করিতে হয় কিংবা না থাকিবরি হেতু জানাইতে হয় সেই স্থলে ঐ পত্রের প্রতিলিপি উপস্থিতকরণ কিংবা ঐ পত্রের মৰ্ম্মের উপপ্রমাণ দিবার প্রস্তাব করণদ্বারা ঐ বিধির লংঘন ছয় । - ১• । আইন অনুসারে বক্রপ সতর্কত ক্ৰমে কাৰ্য্য করা কষ্ট্রব্য, আদালত যদি দৃঢ়ভাবে তক্রপে সতর্ক হইতেন, তবে প্রমাণ গ্রাহ্য কি অগ্রাহ্য এতদ্বিষয়ে বিচারপতির সাধারণ বুদ্ধির বলে সামান্যতঃ, অধিক শ্রান্তি হইতে পারিত না । উপরিস্থ অঙ্গদালত যে সকল অসুবিধার বিষয় কহেন, তাহ প্রায় সৰ্ব্বদা কেবল শিথিল্প ৰূপে কাৰ্য্য করিবার ফল, এবং নানা আদালত কোন সময়ে মুক্তদ্বার আদালতে কখন বা অামলাগণদ্বারা ও মোকজমা চলিবার সকল সময়ে দলীল গ্রাহ্য করেন কি গ্রাহ্য হইতে দেন । নালিশের আরজীর সঙ্গে যে দস্তাবেজ অপর্ণ করা যায় আদালত কখন কখন দৃষ্টি না করিয়া এবং তাহ গ্রাহ্য হই ৰার যোগ্য কি না,ইহা নির্ণয় না করিয়া ঐ সমুদয় দস্থাবেজ । মোকদ্দমার প্রমাণ-পত্র স্বৰূপ জ্ঞান করেন । পূৰ্ব্বোক্ত রীতি কাৰ্য্যবিধানের আইনের বচন ও মৰ্ম্মবিরুদ্ধ, কিন্তু, আদালত কোৰ দলীল অগ্রাহ্য করিলে আইনের অাজ্ঞাক্ৰমে তাহার কারণ সৰ্ব্বদাই লিখিতে মনোযোগ করিবেন। এবং কোন দলীল উপস্থিত করিবার আপত্তি হইলে তাহাও আদালতের লিখির রাখ। কৰ্ত্তব্য । -w ১৮+ দস্তাবেক্স প্রাপ্ত হইয়া গ্রাহ্য হইলে পর তাহায় পৃষ্ঠে নস্বরাদি লিখিয় তাহা গাথিয় রাখা উচিত • ১৩২ ধারা ’ ।
