Ն Տեր *ीहूठाकूद्ध । ক্ষত্ৰিয়, বৈঞ্চ, শূদ্ৰ—এই চতুর্মর্শের সংযোগ ভিন্ন সংসার চলে না, ভারতবাসীর এই চিরস্তনের বিশ্বাস। এ দেশের সহিত সম্বন্ধ হইলেও সে বিশ্বাসে হস্তক্ষেপ করা হয় নাই । এই দেখুন যাহারা সিবিলিয়ান নামে পরিচিত, তাহারাই হইতেছেন ব্ৰাহ্মণ,—বেদ-বিধির কর্ত, সকলের পূজা, ষজ্ঞের দক্ষিণাস্তু পৰ্য্যন্ত বিরাজমান ; আর সিবিল সাপ্লিশে প্রবেশ ইহঁদের উপনয়ন, কৰেনাণ্ট ইহঁাদের উপবীত, অতএব ইহঁর দ্বিজ পদবাচ্য। ইহার স্বয়ং অবধ্য হইয়া যাহাকে যে নরকে নিক্ষেপ করা আবশুক, করিতে সম্পূর্ণ অধিকার-বিশিষ্ট, দণ্ডমুণ্ডের কৰ্ত্তা, সৰ্ব্বপ্রকার পাপের প্রায়শ্চিত্ত বিধানের একমাত্র প্রযোজক এবং ক্ষণস্থায়ী আসার সংসারে দেবতা ব্রাহ্মণের উপাসন এবং তঁহাদের উদ্দেশে স্বার্থের উৎসর্গ করিলেই অর্থের সার্থকতা—এই পরম জ্ঞা নর নিত্য উপদেষ্টা । ব্রাহ্মণের উপবীত সংস্কার অল্প বয়সেই কর্তব্য ; এই জন্য সিবিলিয়ানও অল্পবয়সে হইতে হয়, পাছে ইষ্টার ভারত :-"প ব্যবস্থার আরোপ করিয়া অনষ্ট করে ফেলেন, এই আশঙ্কায় ইষ্ঠাদিগকে এ দেশে কিছু শিথিতে দেওন ২য় ন}; সুতর অপক্ষপাতে, অবিচলিত-চিষ্ট্রে, শুদ্ধান্তঃকবণে ঠহার। তথায় কাজ কবিতে পারেন । এই রূপ মিলিটাবি অথাৎ সৈনিকৰূপে ক্ষত্রিয়, মাচাণ্ট অর্থাৎ বণিকৃরূপে বেগু হইয়া ভারতের লালন পালন, ধৰ্ম্ম রক্ষী, শাস্ত্র দীক্ষা প্রভূত সমস্ত ব্যাপার নেটিবেরা নিলিন্ত্রে নির্বাহ করিয়া আসিতেছেন শূদ্র অর্থাৎ আমাদের দেশের লোকে যে মনে করে, নানা ভেকে ভিক্ষণ করাই ইহঁদের উদ্দেশু, সেটা নিতান্ত ভুল । সহজে বুঝিলেই ত হয় যে, একমাত্র দমাবৃত্তিতে যাগ সাধ্য, তাহার জন্ত এতগুলি ভিন্ন বৃত্তি কে কোথায় অবলম্বন করিয়া
