७१ न९थn ] A SASAASAASAASA SAASAASSAAAAAAS AAASASAASAASAASAASAASAASAASAAAS আসিয়াছে। তৎপরিবর্তে আধুনিক রসায়নসাপেক্ষ অনন্তসুলভ প্রস্তুত প্রণালী গুলিকে সাদরে বরণ করিয়া লইতে হুইবে । জৈব অস্ত্র (Organic Acids) পূৰ্ব্বেষ্ট উক্ত হইয়াছে যে আয়ুৰ্ব্বেদে যে অল্পবর্গের উল্লেখ আছে সেগুলি অল্পবসসংযুক্ত ফলের রসমাত্র । সে সকল ফলের রসের অম্লত্ব কোন কোন দ্রব্যের অস্তিত্ব হেতু ংঘটিত হইয়াছে তাঙ্গার অনুসন্ধান আয়ুৰ্ব্বেদে কোনও কালে হইয়াছিল বলিয়া বোধ হয় না । ইউরোপেও অষ্টাদশ শতাব্দীর পূৰ্ব্বে এই সকল অমরসযুক্ত উপাদান আবিষ্কৃত হয় নাই । সুইডেন-নিবাসী রাসায়নিক সিল (Scheele) সৰ্ব্বপ্রথমে তেঁতুল êfêfê* •UffsTv (tartaric লেবু সাইটিক অ্যাসিড (citric acid), দধি হইতে ল্যাকৃটিকৃ অ্যাসিড (lactic acid) প্রভৃতি জৈব অমবর্গ বাতির করেন। ভারতে (এবং প্রাচীন ইউরোপেও) কঞ্জিকা বা ধান্তামই (vinegar) একমাত্র আবিষ্কৃত জৈব অম্ল ছিল । স্বশ্ৰতে সৌবির কাঞ্জিক, তুষোদক ও ধান্তান্ন প্রভৃতির প্রস্তুত প্রণালীর যে উল্লেখ আছে, তাহাতে অদ্য নান দ্রব্যের সঙ্গিত যবের (barley) কাথকে ছয় সাত দিবস কলসীমধ্যে রাখিয়া দিবার ব্যবস্থা আছে । ঐ প্রক্রিয়ায় বোধহয় মুরা উৎপন্ন হইয়া থাকে । সুশ্রীতেও তুষোদক ও ধান্তাম্নকে মদ্যবর্গের মধ্যে স্থান দিয়াছেন। পরবর্তীকালে দুষ্ট সের আগুধান্ত আট সের জলে ভিজাইয়া রাখিয়া পরে সেই জল কলসীমধ্যে পনের দিবস বা তদূদ্ধকাল রাখিয়া দিয়া ধান্তাম্ন প্রস্তুত করা হইত। এক্টরূপে ধান্ত হইতে স্বরা এবং সুর হইতে এসেটিক অ্যাসিড (acetic acid) উৎপন্ন স্কষ্টয়া থাকে । আজকাল ভাতের মাড়ের দ্রবকে কাজি বা কঞ্জিকা বলে, কিন্তু আয়ুৰ্ব্বেদের কঞ্জিকা বা ধান্তায় ভাতের মাড় নহে, উহা অবিশুদ্ধ ভিনিগার বা জলমিশ্রিত এসেটিক অ্যাসিড । গন্ধক । গন্ধক প্রাচীনকাল হইতে আয়ুৰ্ব্বেদে ব্যবহৃত হইয়াছে। চরকেও গন্ধকের উল্লেখ আছে ।* কিন্তু চক্রপাণির সময় ফলের প্রসিদ্ধ হইতে acid), হক্টতে আয়ুৰ্বেদ ও অাধুনিক রসায়ন AASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS
- চৰুক চিকিৎসা-স্থান, ১৭, ৪ • ।
ՖՏՏ) rیے .** - حد تمیمی ات -- ۶۰ - ۰۰۰ - ( একাদশ শতাব্দী) হইতে ধাতুঘটিত ঔষধের প্রচলন হওয়া অবধি গন্ধক বহুল পরিমাণে আয়ুৰ্ব্বেদে ব্যবহৃত হইতেছে। বিশেষতঃ তান্ত্রিকযুগ হইতে পারদের বহুল ব্যবহারের সক্তি ত গন্ধক ব্যবহার সমধিকরূপে বৰ্দ্ধিত কষ্টয়াছে । এমন কি এক্ষণে ধাতুঘটিত ঔষধের শতকরা নববষ্ট ভাগ ঔষধ পারদ ও গন্ধকঘটিত । আয়ুৰ্ব্বেদে যখন এত অধিক সংখ্যক ঔষধ পারদঘটিত, তখন আয়ুৰ্ব্বেদীয় ঔষধ খাইয়া গাত্রে পারদচিহ্ন বাহির হয় না কেন । কবিরাজ মহাশয়েরা বলিয়াছেন যে পারদের “শোধন” করা হইয়া থাকে সেক্ট জহু এক্টরূপ ঘটিয়া থাকে। ঐ মতট অত্যন্ত ভ্ৰমাত্মক ! পারদের সহিত “সৰ্ব্বত্র গন্ধক” দেওয়া ভঙ্গয় থাকে বলিয়া এই রূপ হইয়া থাকে । পারদ ও গন্ধক মিলিত হইয়া মাকিউরিক Fit=fffēng (mercuric sulphide) Esotsi sa ass Est আদেী দ্রবণীয় নতে বলিয়া শরীরে বিষক্রিয়া করিতে পারে না । গন্ধক না দিয়া “শোধিত" পারদ যে কে৪ ব্যবহার করিয়া দেখিতে পারেন--তাঙ্কাতে পারদের বিষক্রিয়া নিশ্চয়ই সংঘটিত হইবে । রসেন্দ্রসার-সংগ্ৰহ প্রভৃতি গ্রন্থে গন্ধকের চারি প্রকার ভেদের উল্লেখ আছে — রক্তবর্ণ, পীতবর্ণ, কৃষ্ণবর্ণ ও শ্বেতবর্ণ। পীতবর্ণ ভিন্ন অদ্য তিনটি বর্ণবিশিষ্ট গন্ধক অর্থে কি কি দ্রব্যকে বুঝাইতেছে তাঙ্গা বুঝা যায় না । আজকাল দুষ্ট প্রকার গন্ধক আয়ুৰ্ব্বেদে ব্যবহৃত হইয়া থাকে— সাধারণ ও আমলাসার । দুষ্টষ্ট পীতবর্ণ। সাধারণ গন্ধককে ইংরাজিতে আমলাসার গন্ধক WCaoüi q8, (transparent) 3 Wiatato (crystal অনেকে জিজ্ঞাসা করিতে পারেম যে roll sulphur ata | line)--ঠিক দানাদার নহে, ইংরাজীতে যাঙ্গকে vitreous বলে সেইরূপ । উচ্চার আংশিকস্বচ্ছত নিবন্ধন দেথিতে রসাল পক্ক আমলকীর মত বলিয়া উচ্চাকে আমলাসার বলে । গন্ধককে গলtষ্টয়া ধীরে ধীরে শীতল করিয়া এষ্ট আমলাসার গন্ধক প্রস্তুত হইয় থাকে। সিসিলি (sicily) cwo or s– “stafson its ofts” (virgin sulphur) নামক যে আংশিকস্বচ্ছ দানাদার খনিজ গন্ধক আমদানি হয় তাহাও আমলাসার গন্ধক বলিয়া ব্যবহৃত হয়।+ + “When a large mass of molten sulphur is allowed
