পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లీషా8 এই দুষ্ট প্রকার গন্ধকের মধ্যে একটি আংশিক স্বচ্ছ ও দানাদার ও অপরটি অস্বচ্ছ ও দানাদার নখে । সুতরাং অন্ত ধাতুর সঠিত সংযুক্ত না করিয়া ব্যবহার করিলে দুইয়ের মধ্যে গুণের পার্থক্য থাকিতে পারে । কিন্তু উভয়কে গলাষ্টয়া ফুগ্ধে ফেলিয়া “শোধিত” করিয়া লক্টলে বা অন্ত ধাতুর সহিত সংযুক্ত করিয়া যৌগিক (compound) প্রস্তুত করাইলে উভয়ের মধ্যে যেটি ইচ্ছা সেইটিই ব্যবহার করা যাইতে পারে । গন্ধকের শোধন-- “একটি লৌহপাত্রে इड রাথিয়া সেই ঘৃত কুলকাঠের অগ্নি দ্বারা উত্তপ্ত করতঃ তাঙ্গাতে স্বতের সমান গন্ধক নিক্ষেপ পূৰ্ব্বক লোকশলাকা দ্বারা নাড়িয়া গন্ধক গলিয়া যাইলে, উক্ত একটি দুগ্ধপূর্ণ পাত্রের মুখ ঘূতাক্ত বস্ত্র দ্বারা রুদ্ধ করত: তদুপরি ঢালিবে । ইহাতে ঐ গন্ধক উক্ত দুগ্ধপূর্ণ পাত্রে পতিত হইবে। তখন ঐ গন্ধক গ্রহণ পূৰ্ব্বক ধৌত করতঃ রৌদ্রে শুকাইয়া সৰ্ব্ববিধ রোগে প্রয়োগ করিবে ।" রাসায়নিক বুঝিতে পারিতেছেন যে এই শোধন প্রক্রিয়ায় "প্লষ্টিক সলফার” (plastic sulphur) প্রস্তুত কারবার নিষ্ফল প্রয়াস সূচিত হইয়াছে । গন্ধক গলtষ্টয়া দুগ্ধে বা জলে ঢালিয়া দিলে সাধারণ গন্ধকেই পরিণত কষ্টবে। তবে এই শোধনের কি আবশুকতা আছে তাঙ্কা বুঝিতে পারিলাম না । রাসায়নিক পরীক্ষা :–পরীক্ষার্থ শোধিত ও অশোধিত সাধারণ গন্ধক এবং শোধিত ও অশোধিত আমলাসাব গন্ধক আনান হইয়াছিল । অশোধিত আমলাসার গন্ধক দেখিতে পীতবর্ণ, ঈষৎ স্বচ্ছ ও ঈষৎ দানাদাব। শোধিত সাধারণ ও আমলাসা গন্ধক দেখিতে একরূপ ছোট ছোট অস্বচ্ছ পীতবর্ণ গুলির মত । এই চারি প্রকাৰ গন্ধকই কাৰ্ব্বনUtērpurfềrg (carbon disulphide) i-- sfta দ্রবণীয় কেবল সকলটিতেই অতি সামান্ত (traces) সাদা গুড়ার মত আবর্জন আছে। ইহাতে বুঝা যাইতেছে যে এই কয় প্রকারের গন্ধকের মধ্যে কোনটিতেই অদ্রবণীয় an én siŵr (amorphous sulpnur) atĚ i feg to cool slowly, rhombic crystals are also formed and these canudt be distinguished from the natural crystal.”—Roscoe and Schorlemmer, Vol. 1, Sulphur.

  • রসেগ্রসার-সংগ্রহ--২৩ পৃঃ ।

প্রবাসী—পৌষ, ১৩১৭ | ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড AAAAAA SAAAAA AAAA AAASA SAASAASS AASAASAASAASAASAASAASAA - -- ۰ - ۰ مه ۰۰** ه-مه

  1. SAff SA (føTfK (flowers of sulphur) Afx= গুড়া গন্ধক কাৰ্ব্বন-ডাইসলফাইডে সম্পূর্ণ দ্রবণীয় নহে । শোধিত হইলে সাধারণ ও আমলাসার গন্ধকের কোনও বিভিন্নতা থাকে না, কারণ শেষোক্ত গন্ধক গলিয় তাহার

স্বচ্ছ দানাদার অবস্থা তারাষ্টয়া ফেলে ! শ্রীপঞ্চানন নিয়োগী । আলোচনা স্বর্জিকাক্ষার । গত অগ্রহায়ণ মাসের প্রবাসীতে মাননীয় শ্ৰীযুত পঞ্চানন নিয়োগী মহাশয় “আয়ুৰ্ব্বেদ ও আধুনিক রসায়ন” নামক এক প্রবন্ধ লিখিয়াছেন । ঐ প্রবন্ধে দেখিলাম তিনি কলিকাতার বেশের দোকান ও কবিরাজী দোকান হইতে স্বর্জিকাক্ষার সংগ্ৰহ করিয়া নমুনা-বিভ্রাটে পতিত হইয়াছিলেন । আমার বিশ্বাস স্বর্জিকীক্ষার দ্রব্যটা কি তাহ ন৷ জানাতেই নিয়োগী মহাশয়কে এইরূপ বিভ্রাটে পড়িতে হইয়াছিল । কল্পতরু বেণের অভিধানে নাস্তি কথাটী নাই বলিয়াই তাহার ভাগ্যে স্বঞ্জিকাক্ষার সংগ্ৰহ করিতে যাইয়া সাঞ্জিমাটি মিলিয়াছিল। দুঃখের বিষয় বৰ্ত্তমান সময়ে অনেক কবিরাজ দোকানও ঐ দোষে দুষিত । সুতরাং নিরোগী মহাশয় প্রকৃত স্বর্জিকীক্ষারের লমুন পাইয়াছেন কি বলিতে পারিনা। আয়ুৰ্ব্বেদীয় ভেষজগুলির মধ্যে অধিকাংশই ভিন্ন ভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন নামে অভিহিত হইয়া থাকে। পূর্ববঙ্গের বৈদ্যগণ স্বর্জিকাক্ষারকে সাচিক্ষার বলিয়া থাকেন। পূজ্যপাদ মদাচায্য মহামহোপাধ্যায় কবিরাজ দ্বারকানাথ সেন কৰিৱত্ত্ব মহাশয়ের মুখেও আমি ঐ কথা শুনিয়াছিলাম । আমিও এক সময় নিয়োগী মহাশয়ের স্থায় স্বর্জিকীক্ষার লইয়৷ বিভ্রাটে পড়িয়ছিলাম । ভগবানের কৃপায় আমার সন্দেহ মিটির যায়। মুদ্রাঘন্ত্রের কৃপায় আয়ুৰ্ব্বেদের যে কয়েকখানি পুস্তক মুদ্রিত ও প্রকাশিত হইয়াছে তম্ভিন্ন বহু অমূল্য গ্রন্থ এখনও ভারতবাসীর গুহকোণে জীর্ণ কলেবর পোষণ করিতেছে। ঐ সকল পুস্তকে শিখিবার जधानक दिसम्र यांtछ् । এক সময় আমি প্রাচীন ভুলট কাগজে হাতের লেখা একখানি আয়ুৰ্ব্বেদীয় সংগ্রহ পুথি পড়িতে পড়িতে হঠাৎ তাহার মধ্যে "ক্ষার প্রস্তুত ৰিধি"তে স্বর্জিকাক্ষার-প্রস্তুতবিধি দেখিতে পাইলাম। ঐ পুস্তকে সাচিশাক হইতে যৰক্ষার-প্রস্তুতবিধি অনুসারে স্বর্জিকীক্ষার প্রস্তুত করিবার নিয়মের উল্লেখ আছে । অর্থাৎ সাঁচিশাকের ভষ্ম /২ দুই সের ১॥৪ একক্ষণ চব্বিশ সের জলে উত্তমরূপ গুলির মোট ৰত্ন স্বারা