বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ \ যোগাযোগ ২২৫ কপটতার লেশ মাত্র ছিল না। উrর 懿 ঔদার্ঘ্যে মহৎ, পৌরুষে দৃঢ়, স্থার ছিল নিজেদের ক্ষতি ক’য়েও অক্ষত সন্মানের গৌরব রক্ষণ, অক্ষত সঞ্চয়ের অহঙ্কার প্রচার নয় । মধুসূদনের মধ্যে এমন একটা কিছু আছে যা কুমুকে কেবল যে আঘাত করেছে তা নয়, ওকে গভীর লজ্জা দিয়েছে। ওর মনে হয়েছে সেট যেন অশ্লীল। মধুসূদন তার জীবনের আরম্ভে একদিন দুঃসহ ভাবেই গরিব ছিল, নেই জন্তে পয়সার মাহাত্মা সম্বন্ধে সে কথায় কথায় যে মত ব্যক্ত করত সেই গর্কের্যাক্তির মধ্যে তার রক্তগত দারিত্রোর একট। ঈনত ছিল। এই পরস-পূজার কথা মধুসূদন বার-বার তুলত কুমুর পিতৃকুলকে খোটা দেবার জন্তে । ওর নেই স্বাভাবিক ইতরতীয়, ভাষার কর্কশতায়, দাম্ভিক অসৌজন্তে, সবসুদ্ধ মধুসূদনের দেহ-মনের ও ওর সংসারের অশোভনতার প্রত্যহই কুমুর সমস্ত শরীর মনকে সঙ্কুচিত করে তুলছে। স্বামীপূজার কর্তব্যতার সম্বন্ধে সংস্কারটাকে বিশুদ্ধ রাখবার জন্তে ওর চেষ্টার অন্ত ছিল না, কিন্তু তার কত বড় হার হয়েছে তা এর আগে এমন ক’রে লে বোঝে নি । মধুসূদন যখন কুমুদিনীর সঙ্গে মিলনটাকে সহজ করে তুলতে কিছুতেই পারলে না, তখন সে মন দিলে অন্ত দিকে। মধুসূদনের বাড়িতে তার দাদার এক বিধবা বে থাকৃত তার নাম খামান্বন্দরী। শুীমা ধনী ঠাকুরপোকে সন্তুষ্ট করবার জন্ত সদাই বাগ্ৰ, কায়মনোবাক্যে সে তাকে সেবা করতে প্রস্তুত। মধুসূদন এতদিন তাকে আমল দেয়নি, প্রশ্রয় দেয়নি। কিন্তু এখন কুমুকে শান্তি দেবার জষ্ঠ মধু তার দারন্থ হ’ল । স্থাম কৃতার্থ হয়ে গেল । এই স্যামাকুন্দরী পরিণত বয়নী আঁটপাট গড়নের খামবর্ণ একটি সুন্দরী বিধব। মোট নয় কিন্তু পরিপুষ্ট শরীর নিজেকে যেন বেশ একটু ঘোষণা করছে। একখানি সাদা শাড়ীর বেশী গারে কাপড় নেই, কিন্তু দেখে মনে হয় সৰ্ব্বদাই পরিচ্ছন্ন। বয়স যৌবনের প্রায় প্রান্তে এনেছে, কিন্তু এখনও জরা আক্রমণ করেনি। তার ঘন ভুরুর নীচে তীক্ষ কালে চোখ অল্প একটু দেখে সমস্তটা দেখে নের। তার টলটলে ঠোঁট ছুটির মধ্যে একটা ভাব আছে যেন অনেক কথাই লে চেপে খেছে। সংবার তাকে ফেশী কিছু রস দেয় নি, তযু সে ভরা। সে নিজেকে দামী ব’লেই জানে, সে কৃপণও লয়, কিন্তু তার মহার্যত ব্যবহারে লাগল না বলে নিজের আশপাশের উপর তার একটা অহঙ্কত অশ্রদ্ধা। ীেবনের যাদুমন্ত্রে সে মধুসুদনকে বশ করে নেবে এমন দুরাশা তার অনেক দিন থেকেই ছিল, কিন্তু এতদিন মধুসূদনের মন মাঝে মাঝে টললেও হার মানে নি। খামাও মধুর মনের খোট ধবৃত্তে পেরেছিল, কিন্তু কোনোদিন তার মনের ভয় আর খুচছিল না। খামান্বন্দরী মনে মনে মধুসুদনকে ভালও বেসেছিল। তাই মধুসূদনের বিবাহের পর থেকে সে আর থাকতে পারছিল না। মধু যদি কুমুকে অঙ্ক সাধারণ মেয়েরই মত অবজ্ঞা করত, তৰেও বা সেটা একরকম সন্থ হত। কিন্তু খাম। যখন দেখলে যে এতদিন বে-মধু তাকে অবহেলা করে এসেছে নে-ই এখন কুমুদিনীয় মন পাবার জঙ্ক তপস্তল করছে, তখন আয় সে সহ করতে পারলে না। সে সাংস করে এগিয়ে এসে দেখলে মধুসূদন তাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে । কিন্তু যখন মধু খামার কাছে থাকে তখনও তার মনের মধ্যে জাগে $भूनिनैौब्र कथ। कूगू बभूएनरबन्न जांब्रखन अऊँौऊ, cनश्शाrमहे ठोब्र अनैौभ cछांब्र ; श्रीब्र छोज1 छांब 4ष्ठ cद*ी जांब्रासब्र भावा cव प्stब्र बादशाब्रजाप्छ किङ भूणा cगई । उोई अॅईब्रि श्रौप्लम श्रीमॉब्र वrन <ीकऎe *ाडि cनश् । cन भधुद्र गष जार्थप्न जाधरन cवक्लॉज, फाग्न BB BBB BBS BB BD BBB BBBB BD BBBS S কুমুদিনী যেদিন প্রথম খামাকে দেখেছিল সেইদিনই তার মনে হয়েছিল খাম। আর মধু যেন একই মাটিতে গড় একই কুমারের চাকে । যখন খামার আর মধুর আচরণে আর কোনও অপ্রকাগুতা থাক্ল না, তখন কুমুদিনী তার পীড়িত দাদার কাছে চলে গেছে, এবং সে খবর দেখানে তাদের কাছেও গিয়ে পৌচেছে। শাস্তু গম্ভীর বিপ্রদাস খামার আর মধুর আচরণের সংবাদ পেয়ে ক্রোধে উগ্র হয়ে উঠলেন। তিনি কুমুদিনীকে বললেন—“কুমু, অপমান সহ্য হয়ে যাওয়া শক্ত নয়, কিন্তু সহ করা অস্কায় । সমস্ত স্ত্রীলোকের হয়ে তোমার নিজের সম্মান তোমাকে দাবি করতে হবে, এতে সমাজে তোমাকে যত দুঃখ দিতে পারে দিক " মোতির মা আর নবীন এলে৷ কুমুদিনীকে নিয়ে যেতে, দে না গেলে যে তার স্বামী যরসংসার সব বেদখল হয়ে যেতে বসেছে। কিন্তু বিপ্রদাস র্তার বোনকে ঐ অশুচি বাড়িতে পাঠাতে অস্বীকার করলেন, কুমুদিনীও যেতে চাইলে না। বিপ্রদাস মোতির মাকেও বললেন—“স্ত্রী যদি সে অপমান মেনে নেয় তবে সকল স্ত্রীলোকের প্রতিই তাতে ক’রে অঙ্কীয় করা হবে। এমনি ক’রে প্রত্যেকের দ্বারাই সকলের দুঃখ জমে উঠেছে ।” এর পর মধু এল নিজে কুমুকে নিয়ে যেতে। দেবে গুণমাকে হুকুম করে, শাসন করে, প্রহার করে, কিন্তু তাকে তো একদিনও সন্মান করতে পারে নি, সে তাকে চাকর দিয়ে নিজের শোবার ঘরে ডেকে পাঠাতেও দ্বিধা করে নি। কিন্তু সকল অবস্থার মধ্যেই মধুর মনে জেগেছে কুমুদিনীর দৃপ্ত নারীত্বের অসামান্ত মহিম। তাই সে তার কাছে পরাভব স্বীকার কবে নিজে তাকে নিতে এল। কিন্তু কুমু কিছুতেই যেতে সন্মত হ’ল না। তখন সে ক্রোধান্ধ হয়ে কুমুদিনীকে বললে— “জানে, তোমাকে আমি পুলিস দিয়ে ঘাড়ে ধরে নিয়ে যেতে পারি।" এখানেও তার সেই প্রভুত্বের ক্ষমতার দস্ত। কুমুদিনী স্বামীর কাছে যেতে অস্বীকার করেছে জেনে বিপ্রদাসের পুরাতন বিশ্বাসী কৰ্ম্মচারী কালু বিষম ভীত হয়ে যখন বললে— সৰ্ব্বনাশ! তখন বিপ্রদাস বলেন—সৰ্ব্বনাশকে আমরা কোনো কালে ভর করিনে, ভয় করি আসন্মানকে । মধুসূদন মনে করলে নবীন আর মোতির মার কাছে প্রশ্ৰয় পেরেই কুমুদিনী তার বিরুদ্ধতা করতে সাহস করেছে। তাই সে তার ছোটভাই আর ভাইৰোঁকে বাড়ি থেকে তাড়াবে। তায় এল কুমুদিনীর কাছ থেকে বিদায় নিতে। সেই সময় মোতির মা দেখলে যে কুমুদিনী গর্তৰতী। তারা বিদায় নিয়ে চলে গেল । যখন কুমুদিনীর গর্ত সম্বন্ধে আর সঙ্গেই রইল না, তখন বিপ্রদাস আর মধু দুজনেই শুনলেন। বিপ্রদাস কুমুদিনীকে ডেকে বললেন— “এখন তোর বন্ধন কাটাৰে কে ?” কুমুদিনী জিজ্ঞাসা করলে তৰে কি জামাকে যেতে হবে দাদা ? বিপ্রদাস কুমুকে বলেন, “তোকে নিষেধ করতে পারি এমন অধিকার জায় আমার নেই। তোর मछाबरक छांद्र थब्रहोक्की कब्ररु ¢कांब ~*ाग्न ?" কুমুদিনী বিনা জাহ্বানে এৰা নিয়ে বেচে স্বামীর বাড়ি চলে গেল। যাৰার সময় লে তার দাদাকে বলে গেল—কিন্তু একটা কথা তোমাকে খালে রাখি, কোনদিন কোনে। কারণেই তুমি ওদের বাড়ি যেতে পারবে না। জানি বা তোমাকে দেখবার জঙ্গে জামার প্রাণ ছাপিয়ে উঠৰে, কিন্তু ওরে ওখানে যেন তোমাক্ষে লা দেখন্তে হয়। সে জামি বইতে পার মা। DDDDDDDD DBBD DDB BB BBB BBDD DBB BBB मूड श्र इननि cन चाशैन श्रण ठाब मानाब कारहरे জুলাল