বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ابولا(2ي سو: , S99āు প্রাণ হারাইয়াছিল এবং যথারীতি সমাধি কি দাহ না করিয়া তাহাঁদের তাড়াতাড়ি মাটি চাপা দেওয়া হইয়াছিল। বাস্তবিক কঙ্কালগুলি নানা জাতির মামুষের বলিয়াই ইহাদের বিদেশী বন্দী কি দাস বলিয়া ধারণ হয়। আরও সম্প্রতি হরপ্পাতে আবিষ্কৃত কয়েকটি কঙ্কাল পাওয়া গিয়াছে । সেই সংক্রান্ত মাটির বাসন ও অন্তান্ত অবস্থা বিচার করিয়া এই কঙ্কালগুলিকে মোহেন-জোদাড়োর শেষ পতনের পরবর্তী কালের বলিয়া মনে হয় । সুতরাং উভয় ধ্বংসভূমি হইতেই আরও অনেকগুলি কঙ্কাল উদ্ধার না পাওয়া পৰ্য্যস্ত সেই যুগে সিন্ধুতীরে কোন জাতির অধিক্য ছিল তাহ নরকঙ্কালগত প্রমাণের সাহায্যে নিশ্চয় করিয়া বল্লা যায় না। 蛟 প্রস্তরমূর্তিগুলির সাহায্যেও বিশেষ কিছু রল চলে না, কারণ যদিও কয়েকটি মূৰ্ত্তিতে অত্যন্ত নীচু কপাল, ছোট মাথার খুলি সরু ও বাকীচোখ প্রভৃতির খুব সাদৃশ্ব দেখা যায়, তযু আবার মাঝখানে ফুটাকরা থালার মত কান ইত্যাদি ভাস্করদের অপটুতার নিদর্শন বলিয়াই বেশ বোঝা যায়। স্বতরাং একটা সমধিভূমি কি আর কোনও স্পষ্ট প্রমাণ ন পাওয়া পৰ্য্যন্ত এই প্রাচীন নগরবাসীদের জাতিনির্ণয় বিষয়ে বেশী অনুমানের উপর নির্ভর না করাই ভাল । - আগামী বারে সমাপ্য তারার মত মরা । » و و" ঐকান্তিপ্রসাদ চৌধুরী } কলমি-ফুলি পূব আকাশের গায় ভোর-পিয়াসী শুকতারাটি আমার পানে চায় । বধির তারা ! শুনিস নি কি কিছু, আলোর গাঙে ডেকেছে ঐ বান ? সীমা-রেথার গোপনতলে দেখিস নি কি মরণ জলে ? দৃষ্টিহার এবার সাবধান। তবু তারা ! কাপে না তোর প্রাণ ? o উদয়-সুখে তখন ধীরে ধীরে আকাশ হ’ল চাপার বরণ আঁধার ছেড়ে ছিড়ে । রঙের নদী উছল হ’য়ে আসে, এবার তার কেঁপে কেঁপে সারা । . তবু তাহার মুখের হাসি । ক্ষণে ক্ষণে উঠছে ভাসি । নীলের যুকে বইল সোনার ধারা, তার হ’ল চিরতরে হারা। V মরণ যখন কীনের কাছে এসে কইবে, “বধু, সময় হ’ল চল আমার দেশে,” আমি যেন ভয় না মানি শুনি তাহার আগমনীর বঁাশী । করুণ-কঠিন আঘাতে তার মৃত্যু-মলিন অধর আমার ন। ভুলে তার চিরকালের হাসি— তাবার মত মৃত্যুজয়ী হাসি । 8 তারার মতই সুনীল অসীমেতে আলোর মাঝে মরণ যেন আসে নিকটেতে— রঙের মাঝেই হারিয়ে যেন ফেলি ব্যথায় ভরা - আমার আপনারে । মরণ তখন মধুর হবে - আলোকেরই মহোৎসবে, ধ্বংস হবে বরণীয়। তারে হৃদয় চাহে প্রণাম করিবাৱে ।