বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নরদেবতা ক্রমুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রাচীন জাপানী সমাজে বিপদ-আপদে পরস্পরের সাহায্য কর। মাগুলেঃ প্রধান কৰ্ত্তব্য ছিল । অগ্নিকাণ্ড ঘটিলে ত কথাই নাই, প্রত্যেক নরনারী অবিলম্বে সব কাজ ফেলিয়া আগুন নিৰাইভে ছুটিত । এ कéषा हऐंप्ठे बांजकवांजिकांब्र७ cबहाई हिल नt । *इtब डिञ्च सावशां षोंकिप्लe viल्लोऽोंiरभ झेशहे क्लिश दिशि ॥ ८म-निशि अभांछ कब्रिटष्ठ কেছ সাহস করিত না । ] হামাগুচির বয়স হুইয়াছে । দীর্ঘকাল গ্রামের মোডুলি করিয়া বৰ্ত্তমানে তাহার প্রভাব-প্রতিপত্তির আর সীমা নাই । লোকে তাহাকে ‘ওজিসান’ বা ঠাকুৰ্দ্দা বলিয়। ডাকে—সে সকলেরই শ্রদ্ধা ও প্রীতির পাত্র । ধনসম্পত্তিও তার সকলের চেয়ে বেশি । ছোটখাট চাষীদের পরামর্শ দিয়া, অভাবের সময় টাকা ধার দিয়া, ভাল দরে ক্ষেতের ধান বিক্রীর ব্যবস্থা করিয়া, বিবাদ-বিসম্বাদে মধ্যস্থত৷ করিয়া, বিপদে সহায় হইয়া সে এই শ্রদ্ধা ও প্রীতি অর্জন করিয়াছে । উপসাগরের উপরে ছোট মালভূমি । তাহারই এক প্রাস্তে হামাগুচির মস্ত গোলাবাড়ি । মালভূমির উপর প্রধানত ধানের চাষ ; তার তিন দিকে ঘনবনে ঢাকা গিরিচুড়ার দেওয়াল । যে দিকটি খোলা সেই দিকের জমি বিশাল সবুজ এক গহ্বর রচনা করিয়া জলের ধার পর্য্যন্ত নামিয়া গিয়াছে—দেখিলে মনে হয় কে যেন ভিতরটা কুরিয়া লইয়াছে। এই ঢালুর সমস্তটা–দৈর্ঘ্যে প্রায় আধক্রোশ—এমন থাকে থাকে উঠিয়াছে যে সমুত্রের উপর হইতে প্রকাও সবুজ সিড়ির মত দেখায় । তার মাঝখানে একটা সরু সাদা আঁকাবাকা রেখা—এক ফালি পাৰ্ব্বত্য পথ। উপসাগরের বঁাকের মাথায় আসল গ্রাম—- নব্বইটি চালাঘর ও একটি শিস্তো মন্দির । হামাগুচির বাড়ি যাইবার সক্ষপথের দুইধারে কিছুদূর পর্য্যন্ত চালু বাহিয়া অঙ্গাঙ্ক খানৰয় কুটার কষ্টেস্বটে উঠিয়াছে। শরৎকালে একদিন অপরাহ্লে নীচেকার গ্রামে উৎসবের আয়োজন হুইতেছিল । বাড়ির বারান্দায় দাড়াইয়া নতমুখে হামাগুচি তাছাই দেখিতেছে। এবার ফসল ফলিয়াছে প্রচুর । ধানকাটা শেন হুইয়াছে— তদুপলক্ষে শিস্তুে। মন্দির-প্রাঙ্গণে চাষীদের এই নৃত্যোৎসবের আয়োজন । বুড় দেখিতেছে—নিজন পথে চালাঘরের মাথায় উৎসবের কে ভণ, পথের ধারে পোজ সারবন্দি পাশের গায়ে কাগজের লন্ঠনের মালা, স্থসজ্জিত মন্দির আর শিশুদের পোষাকে উজ্জল রঙের বাহার । বুড়ার সঙ্গে কেহ নাই, আছে কেবল এক বালক নাতি, তার বয়স দশ বৎসর। পরিবারের অপ্তান্ত সকলে ইতিপূর্বেরই গ্রামে নামিয় গেছে । সেও তাহাঙ্গের সঙ্গেই যাইত, শরীরটা কাহুিগ বোধ করায় যায় নাই । সারাদিন শুমট করিয়া ছিল । এখন একটু বাতাস উঠিলেও শূন্তে একটা গুরুভার উত্তাপ—জাপানী চান্ধীর। জানে কোনো কোনো ঋতুতে উহা ভূকম্পনের পূর্বলক্ষণ । এবং হুইলও তাই—জেপিতে দেখিতে ভূমিতল ছলিয়া উঠিল । কম্পনের বেগ এমন নয় যে কেহ ভয় পাইবে, কিন্তু শত শত ভূকম্পনের অভিজ্ঞতা সবেও হামাগুচির কাছে উহা যেন কেমন কেমন ঠেকিল—একটা বিলম্বিত মন্থর নাটুনে গতি । হয় ত উহু বহুদূরের একটা বিরাট ভূকম্পের জের মাত্র । বাড়িটা মটমট করিয়া উঠিল, কয়েকবার ধীরে ধীরে দুলিল, তারপর সব স্থির । কাপন থামিলে হামাগুচির তীক্ষ্ণদৃষ্টি শক্ষিতভাবে গ্রামের পানে ফিরিল । এমন প্রায়ই হয় যে, কোনো ব্যক্তি একটি বিশেষ স্থান বা পদার্থের উপর দৃষ্টি নিবন্ধ করিয়া আছে ; হঠাৎ তার মনোযোগ অপসারিত হইল অপর কিছুর অস্থভূতির দ্বারা, যাহা যে, সজ্ঞানে দেগেই নাই—অজানার একটা অনির্দিষ্ট জহুভূতি, স্বাহ প্রত্যক্ষ नृष्टिब्र cफ्रबद्ध बाश्रिब्र चरछडन मूडिब्र च→हे नौभाटख बिब्राजिउ । uहेक्र° ७ककै च्षछडूडिब्र चाब्र! हाभाeछि