বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রিয়বালা.pdf/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১০২ প্রিয়বালা। লদেরটাদের নাম করে। কিন্তু সেই দিন রাত্রেই প্রবোধ বাবুর মৃত্যু হয়, ইহার ভিতর:অযুগু কোন গৃঢ় রহস্ত আছে। তার পর একদিন অভূল বা স্ত্রীকে কোন কথা না বিয়া বাড়ী থেকে সকষ্ট্ৰোষ্ট্র: ন’কাঁতে যান। সেদিন আমিও বাটতে ছিলাম না। সেই সুযোগে নদেরটা অতুলবাবুর স্ত্রীকে একার্কিনী পেয়ে অত্যন্ত অপমান করে। জবশেসে তিনি আত্মরক্ষার ধন জনন্যেপায় হইয়া একখানি : অস্ত্রদ্বারা নদের চাদকে आषाडू করিয়া অব্যাহতি পান। শেষে । তাহকে কি কম লাঞ্ছনা {{{१ করিতে হইয়াছিল ? কিন্তু " বিচারে তাহার নির্দোৰিত প্রমাণ হইল। আমার বোধ হয়, ইহাও নীরোদ বাবুর ষড়যন্ত্রভিন্ন আর কিছুই নহে। - "এই ঘটনার দু একদিন পরে একদিন আমি কোন कॉt६ গিয়াছি, আসিয়া শুনিলাম, অতুল বাবুর স্ত্রী বাড়ী হইতে বাহির হইয়া গিয়াছে। নীরোদ বাবুর স্ত্রী মােহিনীকে কারণ জিজ্ঞাসা করিলাম, তিনি বলিলেন যে, অতুল বাবু তাহার কলঙ্কের কথা শুনিয়া তহ্যকে বাট হইতে বহির করিয়া দিতে । বলিয়াছেন, তাই সে কোথায় চলিয়া গিয়াছে। আমি অর কোন কথা না বলে এদিক ওদিক অন্বেষণ করিয়া আসিলাম, কিন্তু তাহকে কোথাও দেখিতে না পাইয়া সতীশকে সঙ্গে রাখিবার জন্য বাড়ী গেলাম। - সতীশকে সঙ্গে রাখিবর একটী কারণ ছিল। একদিন আমি বহিরে আছি, মেজম ভাহা জানেন না। খানিক পরে নীরোদ বাবু ও মেজমা কি পরামর্শ করিতে করিতে সেদিক দিয়া চলিয়া গেলেন। তখন অল্প অল্প অন্ধকার ছিল, সুতরাং আমাকে কেহই দেখিতে পাইলেন না, আমিও উহাদের অন্ন