বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রিয়বালা.pdf/১১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ। ১০৩ সরণ করিলাম। সকল কথা শুনিতে পাইলাম। র্তাহার গোপনে সতীশকে হত্যা করিবার কৌশল করিতেছেন। “এ সংসারে অর্থই সকল অসুখের সামগ্ৰী। কেন যে উহাদের অত কৌশল, অষ্ট পরামর্শ তখন আমি সকলই বুঝিতে পারিলাম। প্রথমে মনে করিলাম, সতীশকে হত্যা করিয়া নীরোদ বাবুর লাভ কি? তারপর যখন দেখিলাম যে, বিষয়ে সতীশের এক অংশ আছে, তখন সকলই বুঝিতে পরিলাম। "তারপর আমি ত তাড়াতাড়ি সতীশকে জানিতে যাই, এমন সময়ে দেখি, নীরোদ বাবুর ছেলে সুরেশ সতীশকে এক পাত্র দুগ্ধ পান করিতে দিতেছে । আমি তখনই সন্দেহ করিলাম, সতীশকে নিকটে ড.কিয়া দুগ্ধপাত্র কড়িয়া দূরে নিক্ষেপ করিলাম। এই অপরাধে নদের চাদ আমাকে যথেষ্ট প্রহার করিয়া বাট হইতে দূর করিয়া দিল। আমি মারু খাইয়| সতীশের সঙ্গে আস্তে অস্তে অনেকদিনের পর কলিকাতায় অসিয়া উপস্থিত হইলাম। চিকিৎসালয়ে প্রায় দুই মসকল ছিলাম । আজ আপনাকে সমস্ত ঘটনা বলিবার জন্য আপনার নিকট আসিয়াছি । আপনি সে দিন বলিয়াছিলেন যে, এই সকল কথা অতুল বাবুর নিকট জানাষ্টবেন। আমি আমার মস্ত কথা বলিলাম, এখন আপনি যাহা ভাল বুঝেন তাহ করুন। *আমার সঙ্গে এই ষে বলকটকে দেখিতেছেন, এইটাই অতুল বাবুর পুত্র সতীশ । বাছার আমার যদিও অল্প বয়স, তবুও বিলক্ষ। বুদ্ধি আছে। আমি ছেলেবেলা থেকে ইহাকে লালন পালন করিতেছি বলিয়া এ বাপ মার চেয়ে আমাকে অধিক ভালবাসে। সেই জন্তই আমি ইহাকে আমার নিকট রাখিতে কোন কষ্ট পাই নাই। 'আমার সহিত অল্প টাক