মাদাগাস্কার দ্বীপ মার্কিন যুক্তরাজ্যের পক্ষ হইতে কয়েক প্রকার দুপ্রাপ্য গাছের অনুসন্ধানে মাদাগাস্কার দ্বীপে একদল অভিজ্ঞ ব্যক্তি পাঠানো হইয়াছিল। চালর্স সুইঙ্গল তাঁহাদের অন্যতম। তাহার বিবরণ হইতে উদ্ধৃত করা গেল মাদাগাস্কার দ্বীপের পশ্চিম উপকূলের বড় সহয় মাজুঙ্গা থেকে আমাদের যেতে হবে দ্বীপের দক্ষিণ দিকে, প্রায় ye ঘুরে বেড়াতে হবে গাছগুলোর খোজে। আমার সঙ্গে ছিলেন আলজিয়াস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হেনরি হাম মাজুঙ্গা থেকে যে জাহাজ দক্ষিণদিকের বন্দর টুলেয়ারে যায়, সে জাহাজ আমরা পেলাম না, পনেরো মিনিট আগে সেখানা ছেড়ে চলে গিয়েছে - অগত্যা আমরা এখান থেকে ছদিন নৌকাতে গিয়ে এক জায়গায় নেমে মোটরবাস ধরে এই দ্বীপের রাজধানী আন্তানােনারিভোতে গেলাম এবং সেখান থেকে মোটরযোগে ভ্রমণের সব ব্যবস্থা করা গেল । . . . . . . . . . . এই মোটরবাসে ভ্ৰমণ আমাদের অনেককাল মনে ९iाकgद ! . . . . দুধাঙ্কে পাহাড় পর্বত, প্রায়ই রুক্ষ ও অনাবৃত-আগে এই পাহাড়ের উপর গভীর অরণ্যানী ছিল, এখনও স্থানে স্থানে তার চিহ্ন আছে। ” মানুষে কাঠের লোভে এই সকল জঙ্গল নষ্ট করেছে। :- 1 : ".*?" + .. ” পাহাড় থেকে অনেক. নদী বার হয়ে এসে নীচের সমতল ভূমিকে উর্বর করেছে। মাদাগাস্কার দ্বীপের এই ংশে প্রচুর পরিমাণে ধান হয়, চাল এখানকার লোকের প্রধান খাদ্য। সমতল ভূমির এই অংশে আমরা অসংখ্য র্যাভেনালা ( পান্থপাদপ) দেখলাম । KE SLLBBS SBBBDD D SDDD DDS D DDLDBB BD Ou KD LESDB BDS KES ME भांत्रिंक्षां ौिांबांौ न ७ नांौ । কাঠ জ্বালানি কাঠরূপে ব্যবহৃত হয়। এই গাছের প্রত্যেক চওড়া পাতা যেখানে এসে গুড়ির সঙ্গে মিশেছে, সেখানে সুন্দর। নিৰ্ম্মল জল পাওয়া যায়--তবে অনেকস্থানে পোকাभाकcएछ ¢छ्रे छल नहे कgन्न 6रान । পথে যেতে যেতে আমরা একদল পঙ্গপাল দেখলাম। কালো মেঘের মত, আকাশ একেবারে আচ্ছন্ন করে উড়ে চলেছে-সমস্ত দলটির উড়ে চলে যেতে কয়েক ঘণ্টা লেগে গেল। এদেশের লোক পঙ্গপাল খায়, আস্তানানারিভোর বাজারে আমরা খুড়ি ঝুড়ি পঙ্গপাল বিক্রয়ার্থ মজুদ দেখেছি। আস্তানানারিভো সহরে প্রায় সত্তর হাজার লোক বাস করে। কিন্তু বহির্জগতের সঙ্গে এই সহরের সম্পর্ক খুব বেশী নেই। খুব কম বিদেশী লোকই এখানে ভ্ৰমণ করবার জন্তে এসে থাকে। ১৮৯৫ সালে এই দ্বীপে ফরাসীদের
