বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বিচিত্র জগৎ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

টাঙ্গানিয়াকা ও কঙ্গে C sि डञञ्चिक) DDBBDBD BB DBDBDB DBL LBuDDBD BDDB DDBB BBB BBD D DDDDBB DDD সমতলভূমি ও বেলজিয়ান কঙ্গোর অরণ্য শিকারীর অত্যন্ত বি অভিনব গির্জা । প্রিয়স্থান বলেই হোক -এই দুই দেশের কথা আজকাল অধিকাংশ লোকের অজানা নেই। যা একটু আধটু BDD DSLDDB it D SDBD BBBDB SsDDD ধরণের ফিলামের কল্যাণে তাও আর বাকী নেই-এখন মাসাইল্যাণ্ড এবং সেখানকার গাছপালা, পশুপক্ষী, স্কুলের ছেলেরাও বায়স্কোপে দেখেছে। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকা এখনও অনেকেরই অজ্ঞাতি-ধারা মনে করেন যে, বৃটিশপূর্ব আফ্রিকাই আফ্রিকার মধ্যে সব চেয়ে সুন্দর জায়গা, তঁরা প্ৰকাণ্ড ভুল করেন। আমরা নীচে দক্ষিণ-আফ্রিকার কয়েকটি স্থানের কথা বলব, কোন কোন দিকে তাদের অবস্থান, প্ৰাকৃতিক সৌন্দৰ্য্য কঙ্গে বা ইউগাণ্ডার বিখ্যাত অরণ্য, পাহাড় পর্বতের চেয়েও অধিকতর হৃদয়গ্ৰাহী । বিখ্যাত লেখক এ্যান্টনি টোলোপ গত শতাব্দীর শেষের দিকে এখানে এসে চারিপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্ঘ্যে মুগ্ধ হয়ে বলেছিলেন, যে, পৃথিবীর মধ্যে সকলের চেয়ে সুন্দরতম স্থান এই ক্ষুদ্র গ্রামখানি। সে হল ১৮৭০ সালের কথা । তারপর অনেক বছর চলে গিয়েছে, কত হাজার হাজার প্রমণকারী দেশ বিদেশ থেকে এসে জর্জ দেখে গিয়েছে। জর্জ আর এ্যাণ্টনি টোলোপের আমলের সে ক্ষুদ্র গ্রাম নেই। সেখানে প্ৰকাণ্ড সহর গড়ে উঠেছে গত পঞ্চাশ বছরের মধ্যে-কিন্তু তার সৌন্দৰ্য্যসম্পদ এখনও অটুট, মানুষে তার অপূৰ্ব সৌন্দৰ্য্যের এক কণাও হরণ করতে পারে নি, বিকৃত করতে পারে নি । জর্জ সহর বটে। কিন্তু ইটপাথরের মরুভূমি নয়। এর চারিধারে উত্তঙ্গ শৈলমালা, নিবিড় অরণ্য, পাহাড় ও বনের মাঝে মাঝে ঝর্ণা ও ছোটখাটো পাৰ্বত্য নদীসহরের যে কোন রাস্তা থেকে এই পর্বতমালা ও বনের দৃশ্য চোখে পড়ে। সহরটিও যেন একটি বড় উপবন, রাস্তার ছদ্ধারে প্রাচীন বৃক্ষরাজি, প্রত্যেক বাড়ীর সামনে পিছনে বাগান। সারা সহরটি ঝকঝকে তক্তকে, কোথাও এতটুকু আবর্জন নেই। এখানকার আবহাওয়া খুব ভাল, বেশী জর্জ ; কাইমাস ঘাট ।