বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বিচিত্র জগৎ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিচিত্র-জগৎ ܘ ܓ দুৰ্গম অরণ্যাবৃত পর্বতময় দেশে এদের বাস। সুতরাং তারা যখন ডাইনোসবু নিখুঁত ভাবে একেছে তখন এ সিদ্ধাস্তুে উপস্থিত হওয়া নিতান্ত অন্যায় নয়, যে তারা ডাইনোসর নিশ্চয়ই দেখে থাকবে। কানাডার এই অঞ্চল লোক-বসতিশূন্য ও অরণ্যাকীর্ণ, তাছাড়া ভয়ানক শীতের দেশ । দু'দশজন মরীয়া প্রকৃতির ইউরোপীয় বা বৰ্ণশঙ্কর ইণ্ডিয়ান এদেশের এখানে-ওখানে বনে-জঙ্গলে কাঠের ঘর বেঁধে বাস করে ও পশুচৰ্ম্মের জন্যে ফাদ পেতে লোমশ জানোয়ার ধরে, এই তাদের উপজীবিকা। এই বিশাল দেশের কোথায় কি আছে না আছে তা কেউ জানে না। অধিকাংশ স্থান এখনও অনাবিষ্কৃত। তবে বেশীদিন বোধ হয় অনাবিষ্কৃত থাকবে না। কারণ ELEELE LeK BDBBD DDD CS arctic zone-A Îți aišÍJR TSV যাচ্ছে শুধু ব্যবসার নতুন পথ খুঁজবার 丐乙羽1 মিঃ গড় সেল এই ধরণের একজন শিকারী। তিনি তেইস বছর এই তুষারময় অরণ্যাবৃত দেশে কাটিয়েছেন, চামড়ার ও পশুলোমের ব্যবসার জন্যে । তিনি বলেন। ফোট ষ্টেশন । যে ১৯১২ সালে পিস নদীর উত্তর অঞ্চলে তাকে একবার যেতে হয়েছিল ; তখন পিস নদীতে যাওয়া বড় কঠিন ছিল। ঘোড়ার পিঠে অনেকদূর গিয়ে তারপর আথাবাস্কা নদীতে ষ্টীমার পাওয়া যেত, ষ্টীমারে শ্লেভ হ্রদ। পার হয়ে আবার ঘোড়ার পিঠে কাটাতে হোত এক সপ্তাহ, তবে পৌছানো যেতো পিস্ নদীতে। এখন এই রাস্তা সহজ হয়ে গিয়েছে, এডমণ্টন থেকে এখন দুদিনে ফোর্ট সিমানে পৌছানো যায়-অবশ্য এরোপ্লেনে । এই ফোর্ট সিমসনে মিঃ গড সেল কিছুদিন ছিলেন, ব্যবসার খাতিরে এবং হাডসন বে কোম্পানীর কুঠী-পরিদর্শনের জন্যে । এখানেও তিনি প্রাগৈতিহাসিক জানোয়ারের গল্প শুনে এসেছিলেন। ১৯২০ সালে তিনি যখন আষার ওখানে যান। তখন শুনে আসেন। দক্ষিণ নেহালী নদীর ধারে এই জায়গাটা অবস্থিত, ফোর্ট লিয়ার্ডেরও বহু উত্তরে। তখন থেকেই তঁর জায়গাটা দেখবার আগ্ৰহ হোল, কিন্তু স্থান এত দুৰ্গম যে श8भ 235 28 अभि व् ! তারপর ১৯২৭ সালে প্রথম এরোপ্লেন নামলে স্লেভ হ্রদের জলে, হাডসন বে কোম্পানীর কুঠী ফোর্ট রেজিলিউশনে। এর আশপাশের পৰ্ব্বত-জঙ্গল দুৰ্গম অরণ্যভূমিতে এসেছে সোনার খনি খুঁজতে, নর্দার্ণ এরিয়েল মিনার্যালস এক্সপ্লোরেসন কোম্পানীর Northern Afriel Minerals Exploration Company; it's certs bias, Uig tiss ACTS esta, পাইলটু-মিঃ भJकलाटc७ অন্য দুই ভাই প্ৰায় ত্ৰিশ বছর আগে এই অঞ্চলে সোনার সন্ধানে এসে ইণ্ডিয়ানদের হাতে প্ৰাণ হারায়, অনেক দিন পরে তাদের কঙ্কাল পাওয়া যায় লোহানী নদীর পশ্চিম পারে একটা বনের মধ্যে। সে পুরোনো কথা যাক। ১৯২৭ সালের এই এরোপ্লেন-বিহারীদের দলে মিঃ গড সেলও ছিলেন, এবং তঁরা সামনের গ্ৰীষ্মকালে কাজ আরম্ভ করবেন। ভেবে হ্রদের তীরে তাঁবু ফেলেন, এরোপ্লেন ফিরে চলে যায় এবং কথা থাকে যে শীতের প্রারম্ভে আবার এরোপ্লেন পোর্ট ভিক্টোরিয়া : বড় রান্ত ।