বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বিচিত্র জগৎ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(ङाल १र्थ C ক্যানাডার উত্তর পশ্চিমাঞ্চল ) পৃথিবীতে এমন সব জায়গা আছে, মানুষে সেদিকে বড় যাতায়াত করে না। অথচ সৌন্দর্ঘ্যের দিক দিয়ে সে সমস্ত জায়গা অতুলনীয়। পরিচিত রেলষ্টীমার লাইন থেকে দূরে, জগতের নানা নিভৃত কোণে এরকম কত অপূৰ্ব্ব সৌন্দৰ্য্যভূমি অবস্থিত। মানুষে তাহার নামও জানে না। এই রকম কয়েকটি জায়গার কথা এখানে লিখবো। কানাডার উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে একটি অজ্ঞাত স্থান আছে, সেখানে এখনও প্রাগৈতিহাসিক অধুনালিপ্ত জীবজন্তু বাস করে, এ বিশ্বাস মানুষের অনেকদিনের পুরাতন। চল্লিশ বছর ধরে এ সম্বন্ধে নানা ধরণের গল্প লোকের মুখে মুখে চলে আসছে কিন্তু কেউ কোনোদিন এ জায়গাটা দেখে নি। এডমণ্টনের উত্তর অঞ্চল থেকে ভ্ৰমণকারী ও স্বর্ণন্বেষণকারীর দল ফিরে এসে এ ধরণের জায়গার গল্প করেছে। কিন্তু কারোর বর্ণনার সঙ্গে কারোয় বর্ণনা মেলে নি এবং ধারা এই গল্প করেছে তারা কেউ বলে নি যে তারা নিজেরা চোখে দেখে এসেছে। এ দেশ। সব সময়ই তারা পরের भू(श अनीश्। क्खि वष्य (वरे ब्रश्ठ- ar kr. · ময় ভূমি যে দেখে এসেছে, এমন কোনো পশুচৰ্ম্ম-সংগ্ৰাহক বা স্বৰ্ণাম্বেষী লোকের (তা সে রেড ইণ্ডিয়ানই হোক বা ইউরোপীয়ানই হোক ) সন্ধান আজও পৰ্য্যস্ত ፵፫3፬| ቐi፬ fጓ | প্ৰায় ত্ৰিশ বৎসর আগে একজন ক্রি ইণ্ডিয়ান একজন বৈজ্ঞানিকের কাছে গল্প করেছিল যে তার বাবা অনেক কাল আগে * A DgDO S DDD S DDDS KBB S DBDBDDBD S tOB BDBBD DEt BBDD DBS শিকারের সন্ধানে গিয়েছিল এবং সেখানে সে একটা অদ্ভুত ধরণের ইণ্ডিয়ান জাতির দেখা পায়। সেই অসভ্য ইণ্ডিয়ানেরা তাকে বন্দী করে রাখে অনেকদিন । সেই সময় তাদের মুখে সে শুনেছিল যে লিয়ার্ড ও টােড় নদীর সঙ্গমস্থান থেকেও অনেকদূরে চারিধারে পাহাড় ও ফাৰ্ব অরণ্যে ঘেরা একটা নিভৃত উপত্যকা আছে, সেখানে খুব বেশী শীতও নয়, খুব বেশী গরমও নয়। ४हे छेश्रङ,काभ्र অশোক অদ্ভুত ধরণের জীবজন্তু বাস করে-একখণ্ড হরিণের চামড়ায় তারা এই জানোয়ারের ছবি একে দেয়, ডাইনোসৰ্ব ই| ঠােয় অধুনালুপ্ত অতিকায় জীবের মত দেখতে ছবিটা। এই হরিণের চামড়াটুকু বাপের কাছ থেকে ঐ ক্ৰি ইণ্ডিয়ান পেয়েছিল এবং বৈজ্ঞানিকেরা তাতে আঁকা ৬াইনোসরের ছবিটাও দেখেছিলেন। যদি ইণ্ডিয়ানরা সত্যি সত্যি ডাইনোসরু না দেখে থাকবে। তবে তারা কি করে একটা ডাইনোসৰ্ব আঁকতে পারে ? তারা কোনো বিজ্ঞানের বই পড়ে নি। কিম্বা ডাইনোসরের পুনর্গঠিত কঙ্কাল কোনো মিউজিয়মে দেখে নি। আর যদি কল্পনা হয়, বিজ্ঞানের দিক দিয়ে এত নিখুত ছবি কি কল্পনার সাহায্যে আঁকা যায় ? এ রহস্তের এখনও পৰ্যন্ত কোনো মীমাংসা হয় নি । এই ইণ্ডিয়ান জাতির কোনো লোক কখনও সভ্য শামুষের দেখা পায় নি, হাডসান উপসাগরের ধারে ইউরোপীয়গণের যে কুঠা আছে সেখান থেকেও হাজার মাইল দুরে