বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বিচিত্র জগৎ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমুদ্রতলের জগৎ RRS জলের তলার প্রাণীকুল অন্ধকারের মধ্যে বেঁচে পাকবার প্রধানতঃ দুটো উপায় বার করেছে। এক দল প্ৰাণীর १९११ गtन्न गङ्ग नषा २८ङात्र गठ জিনিষ আছে, অনেক সময় প্রাণীর দেহটার চেয়ে এই সুতো অনেক গুণ বেশী । গভীর অন্ধকারের মধ্যে এই সুতোটা এদিক ওদিক চালিয়ে তারা নিজেদের শিকার ধরতে পারে, গতিপথ নিরূপিত করতে পারে । সেই সুতোটা তাদের চোখের কাজ করে। আর এক ধরণের মাছ ডানার সাহায্যে ঠিক এই কাজ BDBYYJYSDS TYBS DS DBDL0 KYDK L আরও খাজকাটা । এই সব প্রাণীর চোখ ক্ৰমে ছোট হ’তে হ’তে নিস্তেজ হ’য়ে যায়, চোখের স্বায়ু অকৰ্ম্মণ্য হ’য়ে পড়েশেষে চোখ শরীরের সঙ্গে মিলিয়ে যায় । জলের তলায় এই ধরণের অনেক প্ৰাণী আছে।--তারা একেবারে অন্ধ । কিন্তু সমুদ্রের মাঝামাঝি জায়গায় যারা আছে।--অর্থাৎ যারা কিছু কিছু সুৰ্য্যের আলো পায় এবং সেই অতি ক্ষীণ আলোর সাহায্য নিয়ে দর্শনেন্দ্ৰিয়ের ব্যবহার করে-তাদের শরীর দিয়ে লন্ঠনের মত আলো বার হয়। গভীরতম তলদেশের প্রাণীকুলের চেয়ে এই শ্রেণীর জীব জালে ধরা অপেক্ষাকৃত সহজ-সেই জন্য এদের পর্য্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা করার সুবিধাও বেশী। দেখা গিয়েচে, স্কুইড (squid) ও চিংড়ি- ۔۔۔ سی۔ S SSAS SS AAS S S S S L TLSS S S - - মাছ জাতীয় প্রাণীরা স্বয়ম্প্রভ হয়—আর বাণ মাছ জাতীয় প্রাণীর খুঁতনীতে পূৰ্ব্বোক্ত প্রকারের স্থতো গজায়। তবে সুতো জাতীয় স্পর্শেন্দ্ৰিীয় ও শ্রবণেন্দ্ৰিয়সম্পন্ন প্ৰাণীরা আরও গভীরতর প্রদেশে বাস করে । এই আলো যে কত রকমের ও কত রঙের '! বাতির মত, দীর্ঘ আলোকদণ্ডের মত, জাহাজের পোর্ট-লাইটের মত, রঙীন আতসবাজির মত সবুজ, রাঙা, সাদা, নানা রঙের আলো । কোন কোন প্ৰাণীর ডানা দিয়ে আলো বেরোয়, কোন প্ৰাণীর পিঠ দিয়ে, কোন প্ৰাণীর গাল দিয়ে, कक्द्ध ब। कांक्ल रिश्न । আলোর ব্যবহারও নানা রকম। কোন কোন আলো শ্বাস্থ্যকে আকৃষ্ট ক’রে খাদকের মুখের কাছে নিয়ে আসে।-- নতুবা ঘোর অন্ধকারের মধ্যে শিকার খুঁজে বার করা সহজসাধ্য ব্যাপার নয়। একই রকম আলোর সাহায্যে অনেক সময় প্রাণীরা স্বশ্রেণীভুক্ত অপরাপর প্রাণীকে চিনে - YPI * * بهe rبه عه حمتهه مم ଘନତ୍ଵ । আলোক-মাছের ঝাড় ; দুই পাশে আলোকময় স্থান দ্রষ্টব্য। আবার এক শ্রেণীর মাছ আছে, তাদের কপালে একটি মাত্র চােখ, একচক্ষু দৈত্যের মত, কিন্তু ওই একটা চােখের দৃষ্টিশক্তি প্রায় ছোটখাটো দূরবীক্ষণের মত-বহুদূর থেকে তারা নিজেদের শিকার চিনে নিতে পারে-তবে এ শ্রেণীর একচক্ষু মাছ খুব তলায় থাকে না-মাঝামাঝি জায়গাতেই তাদের বেশী দেখা যায় । আলোক মাছের আলোর ব্যাপার। এ ছবিতে স্পষ্ট করিয়া দেখান হইয়াছে।