সমুদ্রতলের জগৎ BDK Tyt DDD Bz0S DD DEELD BBD DBB EE DKKK সবুজ রংয়ের একটি ধনুক আঁটা দেখা যায়। ও অজীর্ণ অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে-তা দেখে কোন মাছ কোন জাতীয় প্ৰাণী খায়, সে তথ্যও অবগত হওয়া যায়। এই অন্ধকার রাজ্যে কোন প্ৰাণীরই কোন আশ্ৰয়-স্থান কি বাসা নেই।-কোথাও একটু বিশ্ৰাম করবার স্থান পৰ্যন্ত নেই। তারা নিরালম্ব অবস্থায় কেবল উপরে নীচে, কিংবা পাশাপাশি, নয় তো তিৰ্য্যকৃগতিতে সাতার দিয়ে বেড়াচ্ছে জন্ম থেকে মৃত্যু পৰ্য্যন্ত। এ অবস্থায় তারা জলের চাপ ছাড়া আরও একটা প্ৰাকৃতিক শক্তির সঙ্গে অনবরত যুদ্ধ করছে-পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ। এখানে প্ৰবাল, starfish, sea urchin জাতীয় প্রাণী অর্থাৎ যারা একটা আশ্রয়স্থান ভিন্ন বঁাচতে পারে না-আদৌ নেই। তবে প্রবাল না। থাকলেও তাদের নিকটতম আত্মীয় জোলিমাছি অজস্ৰ দেখা যায়-জেলিমাছি সমুদ্রের উপর দিকের জলেও থাকে, সূৰ্য্যালোকের যেটা গোধূলি অঞ্চল, অর্থাৎ মাঝামাঝি জায়গা, সেখানেও থাকে-আবার চির অন্ধকারময় গভীরতম তলদেশেও থাকে। সে অনুসারে এদের দেহবৰ্ণও •ाम श्ब्रg°* छझ | ३es যাতে ছোট প্ৰাণী তার চেয়ে বড় প্ৰাণীকে আহার করতে সমর্থ হয়, তার জন্য এই রাজ্যের অধিকাংশ প্রাণীর LDBD DD DuBBDD S YY DBDS DYJLYBBDBD ছোট্ট , ই বটে, কিন্তু পাঁচগুণ বড় খাদ্য সে অনায়াসে গিলতে, পারবে-তার চোয়ালের হাড় শিকার গিলবার সময়ে বেমালুম খুলে যাবে, কিংবা বাড়বে, খাদ্য উদরাসাৎ হ’য়ে গেলে আবার পূর্বাবস্থা প্রাপ্ত হবে। অধিকাংশ মাছের পাকস্থলী এমন ভাবে তৈরী যে, DBDuBD BBD DB SgO DD BtB BLg DD DBDD BDS য়াসে তার মধ্যে ঢুকতে পারে। অনেক সময় আমাদের zB ODK LDKK S00DDBD DD BBLBDS BESB EBD শিকার বার ক’রে না নেওয়া পৰ্য্যন্ত মাছটার আসল চেহারা বোঝা যায় না-লগা মাছ ফুটবলের মত গোল হ’য়ে গিয়েছে শিকার গিলবার পরে। পাকস্থলী অস্বাভাবিক ভাবে ঝুলে পড়েছে -এমন মাছ প্ৰায়ই জালে ধরা পড়ে। পাকস্থলী কেটে অনেক সময় শিকারকে অক্ষত YBD Bi S DBB DBBDD S BDBK iEKK DDD সংগৃহীত
