জলের তলায় নূতন জগৎ 令 Sá ভিত্তিহীন, ভয় তো দূর হয়ে গেলই, সঙ্গে সঙ্গে চোখের সামনে একটা বিচিত্র সৌন্দৰ্য্যভরা অজানা জগৎ ফুটে উঠাল-সে কি অদ্ভুত জগৎ ও কি তার সৌন্দৰ্য্য, রহস্য, বিরাটত ! যে কখনো না দেখেচে তাকে বোঝানো যে কি মুন্ধিল । マ এই নতুন অজ্ঞাত জগতে যে-কেউ নামতে १iद्ध । ५ggड विभव কোনো শিক্ষা বা কৌশ の不 eiて研icm 茨河 Tー চাই কেবল একটু সাহস ७ ट्रेश्र्श्वी, चांद्र अदश् ष्हे নতুন জিনিষ দেখবার চোখ, জ্ঞানীসঞ্চায়ের সম্পূহ। ডুবুরীর পোষাক পরে জলের তলা থেকে উঠে এসে যে লোক আশ্চৰ্য্য श्व शांबनि, अडिलूठ হয়ে পড়ে নি, তাকে বুঝতে হবে নিতান্ত বৰ্ণর, তার মন এখনও ঠিক মত গড়ে উঠে নি, চোখ এখনও ফোটে নি । বুঝতে হবে যে শুধু জলের তলায় কেন, ডাঙার ওপরেও সে কোন সৌন্দৰ্য্য দেখতে পায় না কখনো, এই পৃথিবীটা এতদিন তাকে কি ফঁাকিই দিয়ে এসেচে ! আমি নিউইয়র্ক জীববিদ্যা সমিতির তরফ থেকে আট দশ বার সমুদ্রের মধ্যে নেমেচি। একটা ডুবুরীর BDBBB BDDDD BD BBDDB BDBDBDDSDBBBDD DDDD DDD হলে এটার উপকারিতা বুঝেছি, অনেকে শুধু একটা | সাঁতারের পোষাক, রবারের জুতো ও কাচ বসানো | তামার মুখোস পরে নামেন, কিন্তু তাতে জলের চাপে DBLt DBuDuDuB KSDB HDDB KSDD Y u SDBSDD পারে, সে বিপদের মধ্যে যাওয়া উচিত নয়। ডুবুরীর পোষাক পরে নামাই ? সবচেয়ে নিরাপদ। ডুবুরীর পোষাকে প্রথমটা একটু অস্বস্তি মনে হয় বটে, কিন্তু উদ্ভিদের মত দেখিতে সমুদ্রতলের এই প্রাণীরা অবিরাম আন্দোলিত হয়। অভ্যোস হয়ে গেলে কোনো কষ্টই হয় না। চল্লিশ ফুটের নীচে সাধারণ ডুবুরীর নাম্বার কোনো প্রয়োজন নেই, কারণ অগভীর জলেই প্ৰাণীজগতের
- நிர বেশী, এখানে রৌদ্রসম্পাতে যে অপূৰ্ব বর্ণের সৃষ্টি হয়, গভীর জলে তা দেখা যায় না। আর একটা কথা এই ’ে ধারা প্রবাল ভালবাসতেন, তাদের এর বেশী নাম্বার দরকারই হবে না। পঞ্চাশ ষাট ফুটের নীচে প্রবালকীটের
ত্রিশ ফিট জলের তলে ডুপুর মুস্তান জগতের সন্ধান পাইয়াছে।
