Ե-Ֆ ) বিধবাধৰ্ম্মরক্ষ} } এক তিমি র্তাহাকে গ্রাস করে পরে তিনি তিমির উদর বিদীর্ণ করিয়া নির্গত চইয়া সমুদ্র পার হন । কাশ্মীরাধিপতি রাজা মাতৃগুপ্ত যতিধৰ্ম্ম অবলম্বন করিয়াছিলেন ইহারও প্রমাণ পাওয়া যাইতেছে ষথা । অথরারাণসীং গত্ব। কৃত কাষীয় সংগ্ৰহঃ সৰ্ব্বং সন্ন্যস্ত সুকৃতী মাতৃ গুপ্তে। ভবদব্যতিঃ (১) অনন্তর পুণ্যবান মাতৃগুপ্ত সমুদায় সাংসারিক বিষয়ত্যাগ, বারাণসী গমন ও কাষীয় বস্ত্র পরিধান করিয়া যতি ধৰ্ম্ম অবলম্বন করিলেন রাজা সুবস্তু ১০১৮ সস্বতে হর্ষদেব নামক শিবের এক অট্টালিকা · নিৰ্ম্মাণ করিয়ছিলাম ঐ তাট্টালিকা নিৰ্ম্মাণের প্রশস্তিপত্রে রাজ। যাবজ্জীবন ব্রহ্মচৰ্য্য করিয়াছিলেন বলিয়। উল্লেখ আছে যথা অণজন্ম ব্রহ্মচারী দিগমল বসনঃ সংযতাত্মাতপস্বী ঐহর্ষ,রাধনৈক ব্যসন শুভমতিস্ত্যক্ত সংসার মোহ অাসীদেব। লব্ধ জন্ম নবতরপুষাং সত্তমঃ ঐসুবস্তু স্তেনেদংধৰ্ম্মবিত্তেঃ স্বঘটিত কিকটং কারিতং হর্ষস্থৰ্যম্ । (২) যে সুবস্তু যাবজ্জীবন ব্রহ্মচারী, দিগম্বর, স~যত, তপস্বী, হর্ষ দেবের আরাধনে একান্তরত, সংসার মায়াশুন্য, সাৰ্থজন্ম, সুপুরুষ ছিলেন তিনি ধৰ্ম্মার্থে হর্ষ দেবের সুগঠন প্রকাও অট্টালিকা নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়াছেন go অসীন্নৈঠিক রূপে। ষো দপ্তপাশুপত ব্রতঃ ধিনি নৈষ্ঠক ব্রহ্মচারী ও পরম শৈব ছিলেন এইৰূপে অষ্টদুষ্ট হইতেছ যে কলিযুগে অশ্বমেধ যজ্ঞ, মহাপ্রস্থান গমন, অগ্নি প্রবেশ, যতিধৰ্ম্ম, সমুদ্রযাত্রা, দীর্ঘকাল ব্রহ্মচর্য্য, ও বিবাহিতার বিবাহ এইকয় ধৰ্ম্মের অনুষ্ঠান হইয়া আসতেছে কলিযুগের ইদানীন্তন কালের লোক অপেক্ষা পূৰ্ব্বকালের লোকেরা অধিক শাস্ত্র জানিতেন ও অধিক শাস্ত্র মানিতেন তাহার কোন সুন্দেহ নাই কিন্তু র্তাহারা আদি পুরাণ প্রভৃতির নিষেধ না মানির। অশ্বমেধ ও অগ্নি প্রবেশাদি করিয়া গিয়াছেন (২) কছলণ রাজ তরঙ্গিণী—
