নেই। এলুম। বন্ধুর বাড়ী-বন্ধুর বউ একা রয়েচে । নীরদের ওখান থেকে ষ্টিরিওস্কোপ নিয়ে বাসায় ফিরলুম। আজ রবীন্দ্রনাথের ঐ কবিতাটি-আছে শুধু পাখা আছে মহা নভঃ অঙ্গন’*’ মনে বড় আনন্দ দিয়েচে-সর্বদাই ওটার আবৃত্তি করচি, মনে মনে । টীরুদের আবৃত্তি করে শুনালুম শেষ রাত্রে ঘুম ভেঙে প্টেম্ব। টাদের জ্যোৎস্না বারান্দায় পড়েচে। ভোরের হাওয়া দিচ্চে। ক্ষুদুর বাবা উঠে বাইরে এল। কত কথা মনে পড়ে যায় এই শরতের প্রত্যুষে ।। কত শৈশবের মধুর বাৰ্ত্তা, জীবনের কত আনন্দময় অভিধান! ৬ই সেপ্টেম্বর, ১৯৩৩। ২১শে ভাদ্র, ১৩৪০ । বুধবার স্কুলে যেতে দেরী হয়ে গেল, বঙ্গশ্ৰীর জন্যে গল্প লিখতে। স্কুল থেকে মোটরে নীরদ বাবুৱে flat, । পথে রঞ্জনের সঙ্গে দেখা, তাকে stereoscope এর ছবি দেখালুম। তারপর চা খেয়ে নীরদ বাবুদের ছবি দেখালুম। খুব বৃষ্টি এল। তারপর ট্রামে বাগবাজারে পশুপতি বাবুর কাছে । চা খেয়ে গল্পগুজব করলুম। ওখান থেকে নারদের বাড়ী।। নীরদের স্ত্রী ছিল-আরও অনেক slide দেখলুম। মলিন, এল, কিন্তু এরা আলাপ করিয়ে দিতে ভুলে গেল। কথা হোল একদিন সুপ্রিভাকে নিয়ে আসবে side দেখাতে । বাসে ফিরলুম ৯1• টার-সময়ে। ৭ই সেপ্টেম্বর, ১৯৩৩। ২২শে ভাদ্র, ১৩৪০ । বৃহস্পতিবার safra isqrtis illa 4 stica fiasi fġiji i gc Inspector vertit দরুণ সকালে ছুটী হয়ে গেল। বঙ্গশ্ৰী আপিসে বসে রাত ৮টার পর। পৰ্য্যন্ত আডিডা দিলুম। [1 ] তারপর নীরদ বাবুর flat এ গিয়ে রাত্রে আহার করে বাড়ী ফিরলুম। ब्राऊ तलाश। काल वांज़ैी बाहव। ৮ই সেপ্টেম্বর, ১৯৩৩ ৷৷ ২৩শে ভাদ্র, ১৩৪০ ৷৷ শুক্রবার সকালে ৭০টার গাড়ীতে বাড়ী এলুম। কি সুন্দর শরতের প্রাতঃকাল - লতায় লতায় শিশির, নবীন সূৰ্য্যালোক। বঁধের ধারে ধারে কি চমৎকার বেগুনী বনকলমীফুল ফুটেচে, ভাগলপুরের ধারের একরকম ফুল ফুটেচে-প্ৰত্যেক খাদে, ডোবাতে নালফুল । তারপর গাছে গাছে-মাকাল ফল পেকে , দুলচে-কি চমৎকার।--- বনগাঁয়ে এসে দেখি সিধু ঝগড়া করে চলে গিয়েছে। বৈকালে হাট করে এলুম-তারপর ক্লাবে গেলাম। বীরেশ্বর বাবুও ছিলেন। পিছনের ১ “দুঃসময়’, मन। NI W ২ । মল্লিনা চট্টোপাধ্যায়, बां.ॉकश्रूयांनिनौ ; धूञ्छूद्र नन्न । SO
