কলকাতায় এলুম-আমি, শশধর ও সুনীল। বৈকালের আকাশের শোভা সত্যই অপুৰ্ব্ব । রাত্রে করুণা এল, তখন বাইরে শুয়ে আছি। রিপণ কলেজের সম্বর্থনা मका कश्i१61 दोन ८°ळ । ১১ই সেপ্টেম্বর, ১৯৩। ২৬শে ভাদ্র, ১৩৪ • । সোমবার अकाf८ल १िका R আবার এল । নিরঞ্জন সাহা আর্টিস্ট এল, ললিতের ভাই এল। আমি স্থল থেকে তিনটের সময় বঙ্গশ্ৰীতে গেলুম। সেখান থেকে আমি, সজনী ও কিরুণ রবীন্দ্রনাথের বাড়ীতে রওনা হলুম। বিশেষ কাজ ছিল। পথে সুনীতি বাবু। উঠলেন। আমরা বাইরে বসে আছি, সুধীর কর ১ খবর দিতে গেল ওপরে [-} এমন সময় এলেন পশুপতি বাবুর স্ত্রী মোটরে । একটু পরে পশুপতি বাবুও এলেন। আমি তাদের সঙ্গে সঙ্গীত সন্মিলনীতে এলুম। ধূর্জন্টী বাবুরই বক্তৃতা হচ্চে [-.] এখানে প্রমথ বাবু আছেন। সোমনাথ মৈত্র এলেন । ওঁদের সঙ্গে আলাপ হোল-গিরিজাপতি বাবুর সঙ্গেও আলাপ হোল। তারপর আমরা সবাই ফিরলুম রাত্রে। এসে শুনলুম করুণা এসেছিল। বসে থেকে থেকে চলে গিয়েচে । ७२द्दे LBBDDBSSSLDBODSSSDLEE DLLSDDBDLSSS DYYDBBB সকালে স্কুল থেকে বঙ্গ শ্ৰী গেলুম । সেখানে অনেকক্ষণ আডিডা দেওয়ার পরে ট্রামে বাসায় এলুম । তারপর সুশীল বাবু এলেন রিপণ কলেজে আমায় নিয়ে যেতে। গিয়ে দেখি সুন্দর ব্যবস্থা হয়েচে-কলেজের কমনরুমে । সেখানে ছেলেরা আমায় অভিনন্দন দিলে— প্রমথ চৌধুরী মহাশয় সভাপতি । দেখলুম। আমার ভূতপূর্ব পূজনীয় অধ্যাপকগণ সকলেই উপস্থিত আছেন [-] রবি ঘোষ, আনন্দ সিংহ, বটুক ভট্টাচাৰ্য্য, দেবপ্রসাদ ঘোষ প্রভৃতি। ১৯১৮ সাল আর আজ ১৯৩৩ -১৫ বছরের পরে কলেজের কমনরুমে ঢুকে নানা ভাব মনে এল। ওরা অভিনন্দন পাঠ করলে, গলায় ফুলের মালা দিলে, - । আমি কিন্তু বসে বসে ভাব ছিলুম। ১৯১৮ সালের কথা । অভিনন্দন সভা শেষ হয়ে গেলে জলযোগ হোল । রবি ঘোষ পাশেই বসিলন - তার সঙ্গে গল্পগুজব হোল । তারপর শ্ৰীকুমার বন্দ্ব্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বই সম্বন্ধে কথাবাৰ্ত্তা হোল। স্বশীল বাৰু ও সোমনাথ বাবুর সঙ্গে গাড়ীতে ভবানীপুর গেলুম ও সোমনাথ বাবুর বাড়ীতে ১। রবীন্দ্ৰনাথের সেক্রেটারি ছিলেন ; এককালে কবিতায় তঁর খ্যাতি हिन। कांदाधरश्न नांश शब्रश्नौ। ২ ধূর্জটিপ্ৰসাদ মুখোপাধ্যায়। A B R
