বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/২১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাহাড় ও জঙ্গল এই দিকে ময়ুরভঞ্জ পৰ্য্যন্ত এইরকম ঘন । এটা অবিশ্যি সিংস্কৃভূমি। সিংহুমের দৃশ্য অপূৰ্ব্ব । LDDB BBBmS SLLLLDSEE DDDSDDDD0S tLBDD সকাল বেলা ছোট মাদার সঙ্গে বসে গল্প করলুম। খ্যাদা’ এল ১৷•টার গাড়ীতে টাটানগর থেকে। \b্যাদা এল তার সঙ্গে গল্প করলুম। বৈকেলে নন্দীবাবুর গোলার দিকে বেঁড়াতে গেলুম। শালবনের মধ্য দিয়ে আসতে অন্ধকার হয়ে গেল। রাত্রে বেজায় শীত পড়ল। ৪ঠা ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪৷৷২১শে মাঘ, ১৩৪•। রবিবার ছোটমামা আজ ১টার গাড়ীতে চলে গেল। আমার পায়ে বড় ব্যথা ! পাহাড়টার দিকে আতাগাছটার কাছে খুড়িয়ে খুড়িয়ে গিয়ে একটু বসি । বাংলোর পিছনে পাথরের ভূপে একটা পাথরে বেশ ঠেস দেবার জায়গা অাছে। সন্ধ্যার আগে বাংলোর মেয়েরা এসে মামীমাদের নিয়ে গেল মোহিনী বাবুরই বাংলোতে। আমি অতিকষ্টে পাহাড় টপকে স্টেশনে গেলুম ডাক্তারের কাছে । ওস্তাদজী প্ৰধানকে সঙ্গে নিয়ে জমি দেখে গেল আমাদের বাংলাৱা ? ভাক্তারের ওখানে অনেকক্ষণ বসে রইলুম-তারপর অন্ধকারের মধ্যে খুঁড়িয়ে অতিকষ্টে পাহাড় টপকে বাংলোতে ফিরি । রাত্রে অন্ধকারের মধ্যে আতাতলার দিকে বেড়াতে গেলুম। আর রোজ এই সময় ? বাংলার সেই স্ত্রীলোকটী দারোয়ান সঙ্গে নিয়ে আসচে। একটু পরে ভাঙা চাদ উঠলে পূর্বদিকের পাহাড়ের মাথায়-দূরে সিদ্ধেশ্বর পাহাড়ে আগুন দিয়েচে । ভারী চমৎকার দেখাচ্চে-নক্ষত্ৰই বা কি চমৎকার। হাড় ভাঙা শীত ! dई cश्वभ्रांत्रि, २२७8।।२२gथ शांघ, २७ 8० cनांग बांश সকালে হাড়ভাঙা শীত । হাত যেন ফেটে যেতে লাগিল । একটু বেলা হোলে এখানে বড় বিপদ । হালুয়া তৈরী করলুম। নিজে। তারপর বাংলোর পেছনে পাথরটাতে বসে লিখি। আজ হাটবার। স্কুল। সকালে ছুটী হয়ে গেল হাটের জন্যে। গায়ে ভয়ানক ব্যথা হয়েচে সেদিন পাহাড়ে ওঠানামা করে। বাড়ীতে নাইলুম। বৈকেলে হাটে গেলাম। পান পাতার [ ? ] বলে একরকম কি জিনিস বিক্ৰী করচে । বরাভূম থেকে লোকেরা হাট করতে এসেচে-বাংলা কথা বলতে বলতে ফিরচে। ভারী সুন্দর। একটা পাথরের ওপর বসে বসে ১ মৃণালিনী দেবীর মামাতো ভাই ; সম্পর্কে বিভূতিভূষণের মামা। ২ মোহিনী বিশ্বাস, গালুডিবাসী ; এর নার্সারি ছিল, নাম “লুনা”! says