পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/২১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাবলুম-আজি বনগায়ে হাট হচ্চে আমাদের দেশে । কেষ্ট শালপাতা একটা বিড়ি তৈরী করে দিলে-তাই বসে বসে টানচি--এমন সময় দেখি মামীমার হাটে এসেচে। ডাক্তার হরিপদবাবুকেও দেখলুম। তারপর বাড়ীতে আসবার পথে ওদেশের লোকেদের কথা শুনতে শুনন্ত এলুম। ৬ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪ ৷৷ ২৩শে মাঘ, ১৩৪০ । গািলবার আজ সকালে কনকনে শীত। গায়ের ব্যথা খু/বেশী। বসে রৈলুম। সারাদিন । একবার-বাড়ীর পেছনে চেয়ার পেতে খানিকটুটি বসা গেল। বিকেলে কলসী BDD DBDB gBD tDD BBDuDT sBBDBD SS gBDBDB DDBBDgD gLY রাত্রে এখানে আকাশে নক্ষত্রসংস্থান একটা দেখবার জিনিস। জ্যোৎস্নারাতগুলো তো আগে অপূর্ব আনন্দ দিয়েচে এখন এই অন্ধকার রাতে কি সব অগণ্য জলজলে নক্ষত্রপুঞ্জ । অসংখ্য জগতের কথা ভাবলে মন কোথায় যে চলে যায় ! রাতে টাটানগরের জ্যোতি দেখা যায় আমাদের বাংলোর পিছনের ডুংরী পাহাড়ের পশ্চিমে। ৭ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪ - ২৪শে মাঘ, ১৩৪০ । বুধবার আজ সকালে বাংলোর পিছনে সেই শিলাখণ্ডে রোদে পিঠ দিয়ে বসে লিখচি। ডাইনে সুবর্ণরেখার ওপরে, ও বঁায়ে বরাভূমের দিকে পাহাড়শ্রেণী । সামনে শালবনী - দূরে রাখা মাইনের চিমনী দেখা যাচ্চে। আজ পা একটু ভাল। তবুও কোথাও বেরুলাম না । বসে বসে ‘Gopalpul” এর অংশ লিখচি । ‘দৃষ্টিপ্ৰদীপ’ শেষ করবো
এখানে বৈকালে পাহাড়ের পেছনে শালবনের রাঙা-মাটীতে গিয়ে বস্লুম। একটা সমতল শিলাখণ্ডে কতক্ষণ বসে আছি। সুবৰ্ণ রেখার ওপারের পাহাড়ে সূৰ্য্য অন্ত গেল । নিৰ্জন বৈকাল । রোদ পোড়া সেঁন্দা মাটীর গন্ধ । মনুর সঙ্গে নক্ষত্র জগৎ সম্বন্ধে গল্প করি একটু । সূৰ্য্যান্ত এখানে অপূর্ব ব্যাপার। কতক্ষণ পৰ্য্যন্ত মহাদেব ডুরি range এর পেছনে লাল আভা থাকে। আবার এদিকে কালাঝোড়ের গায়ে সি দূরে আভা পড়ে। অন্ত দিগন্ত থেকে এসে । সে এক অপূৰ্ব ব্যাপার । uD BBDDttS teB0 SgLDLDE BDDS DDLLSSS DDBBDBDB S S S সকালে পাথরের ওপর বসে লিখলুম। দূরে রাখা মাইনের চিমনীটী বেশ দেখায় এসময়। আজ পায়ের ব্যথা কম। বাড়ীতেই গল্প করলুম। তারপরে S श्ानौञ्च श्रृंश्ङ्ङा । S S S S SBBDBDDYY DDLttDSS DDDBDDDDB DBBL BBBBBS