সানুদেশে টকটকে লাল পিরিয়াল ফুলের ঝোপ, নিম্পত্ৰ শুভ্রকাণ্ড ফরদগাছগুলো কেমন বেঁকে চুরে নৃত্যশীল নটরাজের ভঙ্গিতে দাড়িয়ে, মাঝে মাঝে শুকনো বনতুলসীর* জঙ্গল। তার সঙ্গে মিশেচে বিরাটত্ব । ধাতুর একটা বিশাল পৰ্ব্বত, ধাতুরঞ্জিত, রুক্ষ্ম [ রুক্ষ ], ਬਚ গগনস্পশী স্তর সংস্থান দেখলে মাথা যেন ঘুরে যায়-তার ওপর কল্পনা করে চারিপাশের ব্যান্ত্র, ভলুক, বন্যগজ অধুষিত ঘন আরণ্যভূমি, বিরাট নিন্তব্ধতা-Mন্ধ্যায় ছায়ায় নিম্নের উপত্যকার ও অপরাহ্রের রাঙা রোদ মাখানো শৈলশীর্ষের মহিমময় সৌন্দৰ্য্য। একটা তুতে রংয়ের ঝর্ণা দেখলুম-বিল্লে, তামা ধোয় জল আসচে। সন্ধ্যার পরে দুধারের শালবনে ঘেরা। মুসাবনী রোড, দিয়ে বাড়ী ফিরলুম। অন্ধকারে বিদ্যুৎ চমকাচ্চে, তখন সুবৰ্ণরেখা পার হলাম। পথেরই বা কি সৌন্দৰ্য্য ! ১৬ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪ ৷৷ ৪ঠা ফাস্তুন, ১৩৪০ । শুক্রবার বৈকালে চন্দ্ররেখা নামে গ্রামে বেড়াতে গেলুম। চাইবাসা রোডের ওপর গ্ৰামখানি। বেশ সমতলভূমি-আসবার সময় চাদ উঠেছে দ্বিতীয়বার। একটা বাঙ্গালী ভদ্রলোক এসে আলাপ করলে। একটা পুকুরের ধারে শিব মন্দির , EBBDD DBDDSS BDDO DDDBui i DBBBk SS DBDBB DBBBDBDS SKKS DBDD BBDB S পারিজাতত, শেফালি, বট, নিম-সব রকম ফুল আছে-কাছেই পাহাড় { আমরা পাকা কুল পেড়ে খেলুম গাছ থেকে । বাঁধের জলে মুখ ধুলাম। একটা কাঞ্চন ফুল পেড়ে নিলুম। ফিরবার পথে একটা শিলাখণ্ডে বসে রইলুম । সামনে বহুদূরে কালাঝোর একটু একটু দেখা যায়। বিস্তীর্ণ প্ৰান্তর, অস্পষ্ট জ্যোৎস্না, নক্ষত্ৰখচিত সুবিস্তীর্ণ আকাশ, হু হু হাওয়া। নির্জন প্ৰান্তর ও পথ। আসানবনীর হাট থেকে জনৈক মাড়োয়ারী গালা কিনে ফিরচে। সামনেই পাহাড়টা-বাংল? থেকে দূরে এই পথ সিং ভূমের প্রান্তর-বড় ভাল লাগলো। অথচ বাংলাদেশই এটা। সবাই বাংলা কথা বলচে । y Perilla ocimoides Linn. I FRVS PITI, N3F335 || R gej l Bauhinia variegata linn... l Firgcvz varis ta' CKE tifkirts, <spa; [ শ্বেত ] Bauhinia racemosa Linn. I FRITTE ETNo f c3fft, 夺可颈甘誓旨 c{*} Bauhinia purpurea Linn. O Erythrina variegata Linn. var, orientalis (L). Merr, «Tsjf 9țVERțiți
