পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/২২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪ । ৭ই ফাস্তুন, ১৩৪ • । সোমবার কয়দিন পরে সকালে শিলাখণ্ডে বসে লিখচি [ - ] আজি সোমবার। ২ •শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪ । ৮ই ফান্তন, ১৩৪০ । মঙ্গলবার সকালে দিঘাগড়া রওনা হওয়া গেল। গাড়ীতে । দুধারে শাল, আসান’, কুচিলা’, অৰ্জন', মহুয়া, বটং হরীতকী, কেঁদ, পিয়ালগাছ। মেঘের ছায়া। মাঝে মাঝে উঁচু ডাঙা। কুলপাঠী বলে একটা গ্ৰাম পেরিয়ে এসে খুব বনঝোপ । শুকৃনো পাহাড়ের মাথা দিয়ে’ গাড়ী ঘুরে গেল। জঙ্গলের শোভা অপূৰ্ব্ব । অসংখ্য গোলগোলি ফুলের* গাছে ফুটন্ত হল-দে আসানবনীর সেই ফুল অজস্র --তাতে অবর্ণনীয় শোভা হয়েচে । রাঙামাটিী, শাল, বহেড়া, লোহাবাড়ি গাছ চারিদিকে । ছোট বড় শিলাখণ্ড । পথে মহুয়া ফুল পেড়ে খাওয়া গেল । বেশ মিষ্টি । ফুলের সুগন্ধ। এই অংশটা লিখচি রামচন্দ্রপুর বলে একটা জঙ্গলে ভরা গ্রামের পাহাড়ে বনের ছায়ায় শিলাখণ্ডে বসে। শিমুল ফুল ফুটে আছেপথে মাঝে মাঝে কুসুমগাছের* কচিপাত টকটকে রাঙা-দূর থেকে যেন মনে হয় ফুল ফুটেচে। নির্জন, নিরালা, সঁওতালী গ্রামটা সামনে । রামচন্দ্রপুর ছাড়িয়ে জঙ্গলের দৃশ্য অপূর্ব -অনেক দূর পর্য্যন্ত উচু নীচু রাঙা DDSSS DBDB DBDD DBB DBBDYSS DBDB BBDDuYiDDD DLu BBB রমণীয়। ২১শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪ । ৯ই ফান্থন, ১৩৪০ । বুধবার এক জায়গায় বনের মধ্যে গিয়ে কুল খেয়ে একটা গাছতলায় বসে বিশ্ৰাম করে এলুম ছায়ান্য। সামনেই পাহাড়-গরুর গাড়ীতে আসান গাছের ছায়ায় বসে লিখচি। ঘেটুফুল দেখেচি রামচন্দ্ৰপুরে । দীঘ গিয়ে পাথর কিনলুম। একটা সঁওতাল তরুণী তুলি দিয়ে দেওয়ালে রং করচে-ভারী সুশ্ৰী সমস্ত মুখ। একটী পাঠশালায় ব্লাকবোর্ডে বাংলা নতুন পাঠ পড়ানো হয় । স্নান সেরে বেরুলাম । পথে একটা শালবনের ছায়ায় w- » Terminalna tomentosa W. A. Hogve i saža : 31ata farfa R Strychnos nux-vomica Linn. I TITVS fVISN3F, TIMI, Kofgas w Terminalia arjuna Bedd. Piyevs risks, sar | 8 ? ?? | Cochlospermum religiosum (Linn.) Aeston. e Carthomus tinctorius linn. I TARKTIS RVS, rsssfeer res