鹦 === جست-سی-حبیبیسی কৌ-। পা ৫ । ৪ । ৪২ স্থত্রে ) । [ নান্দী শব্দ দেখ ] । আজিক (ত্রি) অভ্র্য খনতি ঠক্ । কাষ্ঠ কুদাল দ্বারা যে খনন করে । অভ্রাৎ মেঘাৎ আগতং ঠক্ । জল প্রভৃতি । অাজ্য (ত্রি ) অত্রে আকাশে ভবম্ অভ্রস্তাপত্যং বা (কুৰ্ব্বাদিভ্যো শ্য: ) ইতি ণ্য । আকাশজাত। (পু০ গ্ৰী ) অভ্রের পুত্র বা কস্তারূপ অপত্য । জাম্ (অব্য ) আম গত্যাদে শিচ, বাহ হ্ৰস্বাভাবঃ কিপ শিচ্ লোপঃ । অঙ্গীকার। স্বীকার। নিশ্চয়। জ্ঞান। স্মৃতি । প্রতিবচন । প্রতিবচন অ্যা বা অ' এই শবাটী অtং ইহার অপভ্রংশ । আম (ত্রি ) অ ঈষৎ অম্যতে পচ্যতে আ-অম-ঘএ । অপক। কঁচা । যাহা সিদ্ধ কয়। নছে । (আমোহপকে তু বাচ্যৰৎ। বিশ্ব• ) । অর্থাৎ অপক অর্থ বুঝাইলে আম শব্দ যে লিঙ্গের বিশেষণ হুইবে, উহারও সেই লিঙ্গ হইয়া থাকে ; সুতরাং ইহা ত্রিলিঙ্গ । জর প্রভৃতি রোগের তরুণাবস্থা বুঝাষ্টতে হইলে আম শব্দের প্রয়োগ দেখা যায়। যথা—স্বেদ্যমামজরম। মাঘ ২ । ৫৪ । আমজরম্ অপঙ্কজরম । মল্লি০। ফোড় ন পাকিলে সে অবস্থাতেও মুশ্রীতে অাম শব্দের প্রয়োগ আগড়ে । ( কী ) ধান ভানিয়া তুষরহিত হইলে যে চাউল হয় তাছাকে আমি কহে । যথা বশিষ্ঠ— শস্তং ক্ষেত্রগতং প্রান্থঃ সতুযং ধান্ত মুচ্যতে। আমং বিতুষমিত্যুক্তং স্বিল্পময়মুদাহৃতম্। ক্ষেতে ফসল থাকিলে তাহার নাম শস্ত । বিচালি ঝাড়িয়। মাড়িয়া তুষযুক্ত ষে শস্ত পাওয়া যায় তাহাকে ধান্ত কহে । ধান্ত তুষরহিত করিলে তাহার নাম অাম। আম পাক করিলে তাহাকে অল্প বলা যায় । শূদ্ৰজাতি যদি ছন্ধ কিম্বা তণ্ডুলাদি পাক না করিয়া দেয়, তবে পাত্রান্তর করিয়া ব্রাহ্মণের। তাহা গ্রহণ করিতে পারেন । পুত্রের অামান্ন পঙ্কারের সমান, এবং পঙ্কান্ন উচ্ছিষ্টের তুল্য , সে কারণ পূজাপাৰ্ব্বণে অামান্ন দিয়া শূদ্র জাতির ক্রিয়া করিতে হর। প্রচেতাঃ বলেন যে, আপৎকালে অগ্নির অভাৰে তীর্থস্থামে দ্বিজাতিরা অামান্ন দিয়া প্রান্ধ, করিতে পারেন। চন্দ্রস্থৰ্য্যেয় গ্রহণেও তামার দিয়া শ্ৰাদ্ধাদি করিবার ব্যবস্থা আছে। কিন্তু শূদ্রের नकड नभरब्रहे पञाभोग्न भिग्नः क्विग्नां कब्रिट्य । ৰাক্ষালার অনেক স্থানে চলিত কথায় আম্র’ শব্দের [ ১০২৬ ] আমড়া অপভ্রংশে অাম শব্দের ব্যবহার আছে । ‘নানা জাতি বৃক্ষ তাহে শোভিছে প্রচুর । আম জাম নারিকেল বাদাম খর্জুর ' - যাবনিক অাম শব্দে খাস বা নিজের এই রূপ অর্থ বুঝায়। সম্পূর্ণ। যেমন—আম হুকুম । (পুং ) অম্যতে পীড্যতেহনেন আম-করণে ঘঞ । রোগমাত্র। ছয় প্রকার অজীর্ণরোগের মধ্যে রোগবিশেষ। আমগন্ধি (ত্রি ) আমস্যাপকহু গন্ধ ইব গন্ধো যন্ত (উপমানাচ্চ । পা ৫ ৪ । ১৩৭) ইতি ইৎ স• । চিতাধূমাদির গন্ধ । অপক মাংসাদির গন্ধবিশিষ্ট । মত্তান্তরে আমগন্ধি শহী ক্লীবলিঙ্গও হয় । আমচুর (আম্রচুর্ণ শব্দের অপভ্রংশ)। কচি আম ছাড়াইরা তাহার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র খণ্ড রেীত্রে শুষ্ক করিলে তাহাকে আমচুর কহে। ইহার অপর নাম আমসী । অামজ্বর ( পুং ) অণমোহপঙ্কঃ জ্বরঃ । কৰ্ম্মধা ০ । নব জর। যে জ্বরের তরুণ অবস্থা গভ হর নাই । আমড়া ( ইহ সংস্কৃত আম্রাতক শব্দের অপভ্রংশ ) । এক &fat: {xf s sfatā wa' (Spondias mangifera ) i এই গাছ বাঙ্গালা দেশের সর্বত্রই দেখিতে পাওয়া যায়। তদ্ভিন্ন সিকিম, ব্রহ্মদেশ এবং দক্ষিণ ভারতবর্ষেও ইহা জন্মে; কিন্তু মধ্য ভারতবর্ষে এ গাছ নাই । এই গাছ বড় হয়, কিন্তু আম্রবৃক্ষের মত নয়। সচরাচর দুই প্রকার আমড়া দেখা যায় । তাহার এক প্রকারের নাম ‘দেশী’ এবং অন্ত প্রকারের নাম ‘বিলাতী’ ? দেশী আমড়ার পাতা অপেক্ষাকৃত বড়, দেখিতে কতকটা জেওল গাছের মত । কিন্তু জে ওল পাতার চেয়ে অনেক পুরু । ইহার ফল ছোট, আঁটা বড়, শাস অত্যন্ত কম,—কেবল আঁটর উপরে যেন ছাল ঢাকা আছে । দেশী আমড়া সম্বন্ধে এই রূপ একটা উদ্ভট গাথা শুনিতে পাওয়া যায়,—ষে খানে সে থামে যাই, তোমারে দেখিতে পাই, পাস্ত ভাতে মেখে খাই, খেজুরের বড় ভাই, আঁট আর চামড়া--অ৷ আরে আমড়া ! দেশী অামড়া পাকিলে তাহা হইতে আম্রের মত একটু একটু গন্ধ পাওয়া যায় এবং খাইতে অল্প মধুর লাগে । दिशांउँौ श्राभक्ल यब हौ* रुहेरङ पञान झड़ेয়াছে । ইহার ফল বড় ; পাতা সরু ; সুপক্ষ ফল খাইতে মিষ্ট। আমড়ার মুকুল ফুটিয়া যাইবার পূৰ্ব্বে
