পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চদশ খণ্ড.djvu/২৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মুসলমান ধৰ্ম্ম [ २७8 ] মুসলমান ধৰ্ম্ম সমূহেও চরম বিচার দিনে জীবসমূহের পুনরদ্যুখনি প্রভৃতি বিষয়ে অভিজ্ঞানই জ্ঞানকৰ্ম্মাঙ্গ । এই ধৰ্ম্মের মৰ্ম্ম এই যে, পরমেশ্বর একমাত্র, অদ্বিতীয়, নিত্য, সৰ্ব্বশক্তিমান, সৰ্ব্বজ্ঞ, অন্তর্যামী ও পরম কারুণিক ; কেবল তাহারই উপাসনাদি শ্ৰেয়ঃসাধন এবং সৰ্ব্বত্তোভাবে কর্তব্য। তাছার মহিম প্রতিনিগ্নত দেবদূতের। সৰ্ব্বত্র ঘোষণা করতেছে । এই পরিদৃগুমান সচরাচর বিশ্বসংসারই তাহার অ&স্ব ও নিয়স্থত্বের একমাত্র নিদর্শন-স্থল । তিনিই জগতের কৰ্ত্তা, তিনিই জগতের পাতা, তিনিই জগতের শাস্ত, তিনিই জগতের ভাগ্য ভাগ্যের নিয়ন্ত । তাহারই শক্তি ও আদেশে भान दानि धीमैी नकल छद्मछब्रांमब्र*ां१ि catर हहे८ङ्प्झ । aई ५**ादणशोभिcश्नब्र शोणपङ्ग "ल-शेलाश-हेझिन्-झां भश्यम प्रश्लूझाश्.” अर्षा९ यक दारुँोछ जेश्वब्र बिस्नीब्र माहे यवः মহম্মদ তাস্থায়ই প্রেরিত । এই বাক্যে বিশ্বাস না করিলে কেৰই মুসলমান হইতে পারে না । ঐ হসলাম-ধৰ্ম্ম প্ৰবৰ্ত্তয়িস্তাৱ ৰাক্যপরম্পর বিচারপূর্বক অঙ্গুধাবন করিলে বাস্তধিকই তাছাকে একেশ্বরবাদী ৰলিয়৷ মনে হয় । তাছার মীমাংসিত ধৰ্ম্মমতে বেদান্ত-মত্তের আভাস থাকিলেও, তাছাতে অনেকগুলি দেশাচার সামাজিক ক্রিয়াকাণ্ডের অবতারণা থাকায়, তাহ ভিন্ন রূপ ধারণ করিআছে । এক সময়ে, মুসলমানজাতির ভুজৰলে যে ইসলামধৰ্ম্ম যুরোপের আটলাণ্টিক-প্রাপ্ত হইতে এলিয়ার প্রশান্ত প্রান্ত পর্য্যস্ত বিস্তৃত হুইয়াছিল, তাছা নিম্নে প্রদত্ত হইল । ধৰ্ম্মমত । ৰত্তমান সভ্যজাতে যতগুলি ধৰ্ম্মমত প্রচলিত আছে, ওন্মধ্যে মুসলমানধৰ্ম্মই সৰ্ব্বাপেক্ষা আধুনিক । প্রাচীন হিন্দুथtुग्न काण निर्मग्र कब्र अरुँोद श्झश् । एंगोक१८श्वग्न यम्न:এম আড়াহ হাজার বৎসর । খৃষ্টধৰ্ম্ম দুই সহস্ৰ বৎসরে পদার্পণ কাপুতেছে, কিন্তু অপ্রাচীন মুসলমানধৰ্ম্ম কেবল দেড় হাজার বৎসর অজীত হইতে ন হইতেই, প্রাচীন সহযোগিগণের नt९ङ caङिदश्विङा कब्रिष्ठ नमथं इहेब्राहरू । भश्चम भुईौद्र ৬৪ শতাব্দীতে জন্মগ্রহণ করিয়া এই ধৰ্ম্ম প্রবর্তন করেন । ধৰ্ম্মেয় প্রকৃত্তি জানিতে হইলে প্রবর্তকের কার্য্যকলাপ এবং tশক্ষাদীক্ষ। প্রভৃতি জানিতে হয় । भश्ब्रह्म क्षु॥५क्षअथछाद्मकं श्रणङ्ग लाक्ष शबिरे बगिङ्गाप्रश्न যে, তিনি কোন নূতন ধর্গের অবতারণা করিতেছেন না-ইছা প্রচলিত পুরাজুল সমাজন ধৰ্ম্ম এবং পূর্বপুরুষগণ এই পৰিত্ৰ ५ञ्च•ा८थन्नु श्रभूज़बूत्र कब्रिइt८झ्न । ऐबोश्मि यहे •ोोज़शब्रभण ७ दीछ७ ५३ ५८uग्न भश्मि कौर्रुन कब्रिब्रा भिब्राएइन । আরবদেশের তাৎকালিক অবস্থা মকৰ্ম্মদের ধৰ্ম্মপ্রচারে যথেষ্ট সাহায্য করিয়াছিল। কারণ আরব তৎকালে নানাপ্রকার পৌত্তলিক-মতের কেন্দ্রস্থল ছিল । অথচ তাহাদের কোনগুলিই বিশেষ প্রভাব-সম্পন্ন ছিল না। কেবল তীর্থস্থানে সমবেত হইয়া প্রকাষ্ঠ ভোজন ব্যতীত ধৰ্ম্মের আর কোন অঙ্গপত্তি পরিলক্ষিত হইত না । মক্কাই এই সমস্ত তীর্থের মধ্যে সৰ্ব্বপ্রধান বলিয়া পরিগণিত ছিল । তদানীন্তন মক্কার "কাবা’ বা মন্দিরে ৬০ • দেবমূৰ্ত্তি ছিল । তন্মধ্যে কৃষ্ণপ্রস্তরের একট প্রসিদ্ধ লিঙ্গই বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কথিত আtছ, ঐ লিঙ্গ স্বৰ্গ হইতে পতিত হয় । তাৎকালিক আরবের। সৰ্ব্বশক্তিমান বিধাতাকে “আল্লা” নামে অভিহিত করিত । সেকালের ধৰ্ম্মহীনতা অবলোকন করিয়া মহম্মদের মনে একেশ্বরবাদের ভবিষ্যৎ স্বপ্ন জাগিয়া উঠে । তিনি বাণিজ্যব্যপদেশে সিরিয়ায় যাইয়া য়িহুদী ও খৃষ্টানগণের সহিত পরিচিত হইলেন এবং মোজেস ও যীশু খুষ্টের মহিমা ও কীৰ্ত্তিকলাপ জানিয়া আসিলেন। তদানীন্তন খৃষ্ঠানগণের অবস্থা অতি শোচনীয় হইয়া দাড়াইয়া ছিল। মহম্মদ তখন একেশ্বরৰাদের নিগুঢ় তৰ জনসমাজে প্রচার করিতে সঙ্কল্প করিলেন । মহম্মদের মতে এই ইসলামধৰ্ম্মই মমুষ্যের পারলৌকিক উন্নতি ও জীবন্মুক্তির প্রকৃত মূলমন্ত্র। সৰ্ব্বশক্তিমান ঈশ্বরের প্রতি একাগ্রচিত্তে সম্প, আত্মনির্ভর করাই মুসলমানধৰ্ম্মের মুখ্য উদ্দেশু। এই ঐকান্তিকী ভক্তিকে প্যাগম্বরগণ ‘ইমান কছেন । জন-সাধারণ এই বিশ্বাসের বশবৰ্ত্তী হইয়া ক্রমে দুইট বিভাগ কল্পনা করিয়া লইয়াছেন । ১ একেশ্বরবাদ, এবং ২ মহম্মদ ঈশ্বরপ্রেরিক্ত বা তাহার অবতার। এই বিশ্বাসই মুসলমানধৰ্ম্মের ভিত্তিস্বরূপ । “লা ইলাহ। ইলিয়া”—এই কলমাহ (শব্দ ) মুসলমান-ধৰ্ম্মের মূলমন্ত্ৰ । এক সময়ে সংগ্রামক্ষেত্র অথবা মসজিদের অভ্যস্তরে লব্বত্রই এই বাণী প্রতিধ্বনিত হইয়াছিল। হিস্পানিয়া হইতে ছিন্দুস্থান পৰ্য্যস্ত মুসলমানধৰ্ম্মের ভেরী উপরোক্ত গুরুগম্ভীয় নিনাদে ধ্বনিত হইয়াছিল। খৃষ্টান লেখকগণ বলেন যে, মহম্মদ খৃষ্টধৰ্ম্মের অস্থকরণে নিজধৰ্ম্মমত সঙ্কলন করিয়াছিলেন । কিন্তু ধৰ্ম্মবিষয়ে সাম্প্রशाबिकडाग्र अखाद याद्र मृहे श्ङ्ग ना । প্রাচ্যম্ভাষাবিং পণ্ডিত মণিম্নর উইলিয়াম্স বলেন যে, কেবল মহম্মদই ধৰ্ম্মরাজ্য সংস্থাপন করিতে সঙ্কল্প করিয়াছিলেন । কারণ অষ্ট কোন ধৰ্ম্মেল্প প্যাগম্বরগণ ধৰ্ম্মরাজ্য স্থাপনে প্রক্সাস পান নাহ। মহম্মদের সমকালে আল্পৰে পৌত্তলিকতা প্রচলিত ছিল। তদর্শনে মহম্মদ মনে মনে