মীমাংসা श्हेप्व, खाश दूताहेदाङ्ग खछ अाप्झब्र, गाबूकोइन, मेडिजाब्रन প্রভৃতি নানা মুনি স্ব স্ব মত প্রচার করিতে লাগিলেল । किक उiशरङs ५कछे नकांनश्मा ब्र बैौभाइन श्ण मl । लव८*८ष भरसेि ८जfमनि नक८लग्न भएछ गमां८णाकमां कब्रेिब्राँ বৈদিক ক্রিয়াকাও বুঝাইয়া দিবার জন্তু "জৈমিনিস্বত্র* Gय5[ब्र कब्रिtणन । ॐडेtन-प"#षांख क** दहेिं८ष८णग्न ठखांज HIỆNIH wis como Hermeneutic zo zsfa wfaস্বাছেন, জৈমিনি লে ভাবে মীমাংসাশাস্ত্র প্রচার করেন নাই । ধৰ্ম্মযাজকগণ ৰাইবেলের যত প্রকায় পাঠ স্বীকার কল্পিয়াছেন, তাহার সমন্বয়ের দিকে Hermeneuucগণের লক্ষ্য, তাহার ৰাহৰেলের শব্দকে প্রধান ধৰ্ম্মশক্তি বলির ততটা নির্ভর করেন নাই, কিন্তু বেদের শব্দ বাদই জৈমিলির প্রধান লক্ষ্য । তাহার মতে বেদের প্রত্যেক শস্বই অপৌরুষেয় জাপ্ত বাক্য, এই শব্দবাদ বুঝলেই বৈদিক ধৰ্ম্ম বুঝিতে পারা যায় । তাই শঙ্গৰাণ বা বেদের অপোরধেয়তা প্রতিপাদনপুৰ্ব্বক বেদের ব্রাহ্মণভাগে যে সকল বাগ-যজ্ঞাদি অাছে, সেই সমস্ত কি উপায়ে সম্পন্ন করতে হহবে এবং তদুপলক্ষে কোন কোন স্থলে কি ভাবে মন্ত্র প্রয়োগ করতে হইবে, তাছারই সম্যক | বিচার কfaয়া জৈমিনি মীমাংসাশাস্ত্র স্থাপন করিয়াছেন । হিন্দুশাস্ত্রমতে গার্হস্থ্য ধৰ্ম্ম প্রতিপালন করিতে হইলে অ5ে বৈদিক কৰ্ম্মকাও আবগুক, সেই জন্য জৈমিনিয় কৰ্ম্মকাণ্ডাত্মক দর্শন পূৰ্ব্বমামাংস ৰ কৰ্ম্মমীমাংসা নামে খ্যাত এবং জীবনের উত্তরাংশে বা শেষজীবনে আলোচ্য বৈদিক জ্ঞানকাও বুঝাইবার জন্য যে দর্শন প্ৰবৰ্ত্তিত হইস্বাছে, তাছাহ উত্তরমীমাংস বা ব্রহ্মসূত্র নামে পরিচিত । বোদ্ধ ও জৈনfদগের অভু্যদয় কালে বৈদিক ক্রিয়াকাও বিলুপ্ত ছহবার উপক্রম হইয়াfছল। সেই সময়ে মীমাংসাশাস্ত্রের চর্চাও এক প্রকার উঠিয়া যায়, স্বতরাং মীমাংসার দার্শনিক তত্ব বিরলপ্রচার হয়ে পড়ে। ব্রহ্মণ্যধৰ্ম্মের পুনরৰু্যদয় হইলে বৈদ্ধিক কাৰ্য্যামুণ্ঠানের সহিত মামাংসাশাস্ত্রের *প্রচার একান্ত আবশুক হস্থয়া পড়ে । মীমাংগাস্বত্র বুঝাহবার জন্য যে সকল মহাত্মা লেখনী ধারণ করেন, তন্মধ্যে আমরা ভগৰান উপবর্ষের নাম সৰ্ব্বপ্রথম প্রাপ্ত হই । শৰয়স্বামী ও তৎপরবর্তী বাৰ্ত্তিক ও টকাকারগণ ঐ উপৰৰ্ষকে ‘বৃত্তিকার’ নামে উল্লেখ করিয়াছেন। হ:খের বিষয়, এক্ষণে আর উপবর্ষের বৃত্তি পাওয় বায় না। এক্ষণে ৰে সকল ভাষ্য বা টাকা পাওয়া যায়, তন্মধ্যে शृवद्वषाभौब्र छायाहे ग{ि७धांकौन । ङिनि वितनछicव भौमारना श्वाञ्च बूका३वाब्र यथम cझडे| कप्क्रन । [भक्ब्रवायौ क्च झडेवा ] [ e > ) to মীমাংসা' श्रृंबब्रन्वाजौ cव खांबा अजूंझन क८ब्रम, छांशद्दे দার্শনকাৰে बूषाश्चाब्र थछ कूमाद्रिण छझे मैौमाश्गादार्डिक यल्लाब्र करब्रन ! कूभाब्रिण *ावङ्ग छ1८बाघ्र ७थथभ अथJाcब्रन्न Gयथश्व गायनम्र फे°ब्र cष वांखिक थ5ाङ्ग कtब्रम, ठाशग्नई मोम ८ब्रांकबांसिंफ, •ब अषTाcब्रग्न २ग्न भाग हऐरफ ७ङ्ग अश्वाi८ब्रग्न 8र्थ गाम "र्षाख cष वार्द्धिक कएब्रन, ज्राहाई ७योगिक ऊर्जावार्डिरु । 8र्श अक्षIाएब्रङ्ग * म नाव इह८ऊ ४९* श्रशाग्र नयाख कूभांब्रिण cब पाठिंक করেন, তাছাই “টুপটাকা” নামে প্রসিদ্ধ। মীমাংসাশাস্ত্রকে wtatw* wvta ( Pbiloshophy ) «fwtw *f*w, f*v বলিতে কি, মহামতি কুমারিল ভট্টই শ্লোক ৰাৰ্ত্তিকে মীমাংসার দাশনিকতা স্থাপন করিয়াছেন । শ্লোকবাত্তিককে একখানি উৎকৃষ্ট দর্শনগ্রন্থ বলিঙ্গ গ্রহণ কfয়তে কাহারও আপত্তি হইবে না । [ কুমারিল ভট্ট শব্দে বিস্তারিত বিবরণ দ্রষ্টব্য। ] কুমারিলের শ্লোকবাৰ্ত্তিক রচিত হইবার পূর্ষেও প্লোকে রচিত ‘সংগ্রহ’ নামে এক মীমাংসা গ্রন্থ প্রচলিত ছিল, মীমাংসাদশনের টীকাকারগণ এই সংগ্রহের উল্লেখ করি।ছেন, কিন্তু এক্ষণে তাহা অার পাওয়া ধায় না । কুমারিলের পর প্রসিদ্ধ মীমাংসক প্রভাকরকে পাই । মাধবাচাৰ্য্য নানা স্বামে তাৰাকে "গুরু" নামে উল্লেখ করিয়াছেন। তিনি ‘বৃহতী’ নামক গ্রন্থে সবিস্তার মীমাংসাশাস্ত্র আলোচনা করেন। তিনি অনেক স্থানে কুমারিলের বিপরীত मऊ थकान कब्रिब्रारश्न । ॐाशब ७ छप्लेकूभाब्रिtणब्र मtछब्र বিশেষত্ব এহ যে, কুমারলের মতে বেদাধ্যয়ন বিধেয়, প্রজ্ঞাকল্পের মতে অধ্যাপন বিধেয় । তৎপরে পার্থসারথিমিশ্রের সাম উল্লেখযোগ্য । তিনি কুমাfরলের মত বুঝাহবার জন্ত শাস্ত্রদীপিকা ও স্বাক্ষরত্নমালা প্রচার করেন । তিমি অনেক স্থানে প্রভাকল্পের মতকে দুষিয়াছেন। পার্থসারথিমিশ্রের অম্বুবর্তী বিখ্যাত কণাটক ব্রাহ্মণ সোমনাথের নামও উল্লেখযোগ্য। তিনি ‘ময়ূৰ্ণমালা’ নামে শাস্ত্রদীপিকার একথানি উৎকৃষ্ট টীকা প্রণয়ন করিয়াছেন । প্রভাকরের পর যে সকল মীমাংসক আবিভূত হয়েছেন, তন্মধ্যে মাধবাচার্য্যের নাম প্রথম করা যাহতে পারে । শবরভাষ্য ও কুমাঞ্চিলের মীমাংগাবাৰ্ত্তিকে মামাংসার যে জটিল অংশ আছে, সেই জটিল অংশ বাদ দিয়া সাধারণের সুধিধার জন্য মাধবাচাৰ্য্য "জৈমিনীয় নাম্নমালা-বিস্তর” প্রকাশ করেন। এই গ্ৰন্থখানিতে মীমাংসাদর্শনের প্রতিপাদ্য সকল বিষয়ই এক রূপ মোটামোটি আলোচিত হইয়াছে । পাৰসারথির পর আমরা মীমাংসাবাৰ্ত্তিকের প্রসিদ্ধ
