कीन श्रेष्ग७ शैब्रक ७ झुनै अर्णक्रा cकायग, ऋउब्रार हुनै দ্বারা অঙ্কিত হইতে পারে। উভয় প্রকার প্রস্তরই স্বচ্ছ, অতি অল্প পরিমাণে লৌহ ও ক্রোমিয়াম্ ধাতুমিশ্রিত থাকতে উহাদের লোহিতবর্ণ উৎপন্ন হয় । চুণী কোন প্রকার রাবকেই দ্রব হয় না। সহজ উত্তাপে চুণীর কোন ক্ষতি হয় না। কিন্তু সোহাগা যোগে অতিশয় উত্তপ্ত করিলে চুণী গলির বর্ণহীন কাচে পরিণত হয় । যেমন চুণী গলাইয়া কাচে পরিণত করিতে পারা যায়, সেইরূপ উহার বিপরীত প্রণালী অবলম্বন করিলে কাচ হইতে চুণীও প্রস্তুত হইতে পারে। বাস্তবিক ক্রোমিয়াম্ ধাতুর্যেৈিগ কাচ হইতে অতি কঠিন নকল চুণী প্রস্তুত হয়। এই সকল নকল চুণী হইতে প্রকৃত চুণী বাছিয়া লওয়া বড়ই কঠিন। চুণী মাণিক অর্থাৎ মাণিক্যের দোষ গুণ, জাতিবিভাগ, এবং ধারণ ফল ইত্যাদির শাস্ত্রীয় প্রমাণ ও প্রাচীন নিয়মে পরীক্ষা প্রভৃতির শাস্ত্রীয় মত মাণিক্য ও পদ্মরাগ শব্দের পরিভাষায় বিস্তারিতরূপে লিখিত হইবে । এস্থলে আমরা চুণীর বর্তমান ব্যবহার, পরীক্ষা, উৎপত্তিস্থান, মূল্য ইত্যাদির বিষয় সংক্ষেপে বর্ণনা করিতেছি। ভারতবর্ষ, ব্রহ্মদেশ, সিংহল, আফগানস্থান প্রভৃতি স্থানে সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট চুণী পাওয়া যায়। তম্ভিয় বোহিমিয়া, খাম, সুমাত্র, বোণিও এবং পেগু প্রদেশে নানাপ্রকার হীন জাতি চুণী ভূগর্ভ হইতে উত্তোলিত হইয়া থাকে। দাক্ষিণাত্যে বিরলীমোদো ও ষোলশগমনী নামক দুই স্থানে সচরাচর কুরুন্দ প্রস্তর (Curundum) s fāR (Gneiss) zwraz frs și দেখিতে পাওয়া যায়। ত্রিচিনগড় তালুক ও মল্লপোল্লাই নামক স্থানেও অয় পরিমাণে চুণী পাওয়া যায়। ব্ৰহ্মদেশের চুণীক্ষেত্র সকল যুগমীট হইতে ২৫ মাইল দক্ষিণে অবস্থিত । ১৮৭০ সালে মিঃ ব্রেডমিয়ার (Mr. Bred Meyer) çR চুণীক্ষেত্রের তত্ত্বাবধারক ছিলেন, উহা মান্দালা হইতে ১৬ মাইল দূরবর্তী। পিয়ার ডি আমেটো (Pere de Amato) যে রত্নক্ষেত্র দর্শন করেন, উহা অাবা নগরের ৬০৭০ মাইল ঈশানকোণে অবস্থিত। • , এই রত্নক্ষেত্রের পরিমাণ ফল প্রায় ৬৬ বর্গমাইল । ২৩ ফিট বা ততোধিক নিয়ে একটী স্তরে রত্ন পাওয়া যায়। এই রত্নস্তরের বেধ কোথাও ২ ইঞ্চি মাত্র, কোথাও বা ২৩ ফিট । রত্নসংগ্রহকারিগণ গৰ্ত্ত কাটির রত্নস্তরের মৃত্তিক ধৌত করিতে থাকে। এইরূপে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চুণী বাহির হইয় পড়ে। এই সকল চুণী অধিকাংশই ; এক চতুর্থাংশ রতি অপেক্ষাও t ७१२ ] कम । कठि९ इश्नांकब्र हूनै गाeद्रा षांत्र । किरू ३शप्रब्र जांकांद्र cगान ७ गाज जानेको भरन । इ३ ५को दर्फ कुनै *t७ब्र यांङ्ग बt?, किरु ष्ठांशङ्ग निहर्षीय ७ जकून नरश्, मिः ম্পিয়ার্স বলেন, তিনি জাধ তোলা অপেক্ষ জৰিক ওজনের অক্ষুর চুনী একটও দেখেন নাই। এই চুণীক্ষেত্র পূৰ্ব্বে उक्रङ्गांtछब्र शंग श्नि । देश श्रेणउ ॐांशग्र थठि द९गद्र गकर्षिक बूज आब्र श्ऊ । हेश झाज़ी ५क नि#िडे नब्रिभाग (১•• ডিকল) অপেক্ষ বড় চুনী পাইলে তাহ রাজভাওরে রক্ষিত হইত। কেহ এই চুণী পাইয়া নিজের কাছে রাখিলে গুরুতর দণ্ডনীয় হইত। কিন্তু এইরূপ গুরুতর দণ্ডের ব্যবস্থা থাকিলেও অনেক বড় চুনী রাজকোষগত হইত না। জহুরীগণ এইরূপ মণি পাইলে, হয় ভাঙ্গিয়া ছোট করিয়া ফেলিত, না হয় গোপনে চীন, ভারতবর্ষ, পারস্ত ইত্যাদির সওদাগরগণকে বিক্রয় করিয়া ফেলিত। সুতরাং রাজার অনেক ক্ষতি হইত। ইংরাজরাজ ব্ৰহ্মদেশ জয় করিলে ব্রহ্মের রাজভাওরে যে সকল মণি পাওয়া যায়,তাহ সাউথ কেনৃসিংটন মিউজিয়মে প্রদর্শিত হইয়াছে। ঐ সকলের মধ্যে ক্ষুদ্রাকৃতি কয়েকটা ব্যতীত অপর সকলগুলিই কোন না কোন দোষযুক্ত। ইহাতে বোধ হয় উৎকৃষ্ট বহুমূল্য চুণী অতিশয় বিরল ছিল। কেননা এইরূপ চুণী অধিক উৎপন্ন হইলে রাজভাণ্ডারে নিশ্চয়ই হ দশটা সঞ্চিত থাকিত’। এই রত্নখনি ব্যতীত মান্দালার ১৬ মাইল দূরে সেগিয়ান মামক মৰ্ম্মরপ্রস্তরের পর্বতে অপেক্ষাকৃত হীন জাতি প্রস্তর পাওয়া যায়। মালালার ১৫ মাইল উত্তরে চুণীক্ষেত্রের আবিষ্কার হইয়াছে বলিয়া প্রবাদ শুনা যাইতেছে, কিন্তু ঠিক জানা যায় নাই । উল্লিখিত উপায়ে গৰ্ত্ত দ্বারা মণিসংগ্রহ ব্যতীত আরও তিন প্রকার উপায়ে ব্রহ্মদেশে রত্নাদি সংগৃহীত হয়। পৰ্ব্বতের গাত্রে নালা কাটিয়া উহাতে বেগে জল ছাড়িয়া দেয়। জলে কর্দম ধুইয়া যায় ও প্রস্তরাদি নিম্নে পড়িয়া থাকে। পরে তাহা হইতে মণি বাছিয়া লয়। - আর একরূপে অতি উৎকৃষ্ট চুণী পাওয়া যায়। পৰ্ব্বতের স্তরবিশেষ জলের স্রোতে ধুইয়া যায় এবং উহার রন্ধাদি স্থানে স্থানে গুহাতে সঞ্চিত হইয়া থাকে। রত্নায়ুসন্ধিৎসুগণ পৰ্ব্বতে ঘূরিয়া ঘূরিয়া ঐ সকল গুহা অন্বেষণ করিয়া বেড়ায়। কোথাও ঐ রূপ গুহা দৃষ্ট হইলে তাহার নিয় হইতে ঝুড়ি করিয়া প্রস্তরাদি তুলিয়া আনে এবং চুণী, পার ইত্যাদি বাছিয়া লয়। সৰ্ব্বাপেক্ষ উৎকৃষ্ট চুণীসকল এইরূপেই পাওয়া গিয়াছে ।
