মাধুকোপনিষদ । סיג כ ' হে সৌম্য ! এখানে আর এক বিচারের-কথা লক্ষ্য কর। রজুতে অধ্যস্ত যে সপমত সর্প রূপটি আর তার নাম সপটি--এই দুইটি অর্থাৎ নামও নামী ইহার द्वंश्येन অজ্ঞানত হেতু এক অর্থাৎ ঐ অধ্যস্ত সৰ্পের নাম ও রূপ এই দুইই রঙ্গু সম্বন্ধে যে অজ্ঞান সেই অজ্ঞান হইতে কল্পিত বলিয়া ঐ অজ্ঞানে ঐ দুরের একতাদুষ্ট হয়। আবার রজ্জ্বর জ্ঞান যখন হয় তখন ঐ কল্পিত নমুরূপ অসত্য ছয় বলিয়া ঐ অসত্যতাতে উলুদের একত হয়। আবার রজ্জ্বর জ্ঞান ইলে, ঐ কল্পিত সপের নামরূপের পরিণাম হয় ঐ সত্যরজু। কারণ সপের --ব্লজু হইতে পৃথক সত্তার অভাব রহিয়াছে। এখন দেখ যে যাহার ভিতরে থাকে সেই উহার আগুস্থিতি আর গাষ্ঠন্তঃস্থিতি যাহা তাহাই উহার বর্তমান স্থিতি। “আদালন্তে চ যন্নাস্তি বৰ্ত্তমানেইপি তং তথা”অব্যক্তাদীনি ভূতানি” ইত্যাদি প্রমাণ স্মরণ কর। ভাল করিয়া দেখ। রজ্জ্ব বিষয়ে ভাসমান যে সৰ্প তাহা ভ্রান্তিকালের পূর্বে দ্বৈত অভাব হেতু রজ্জ্বরূপই বটে। আবার ভ্রান্তি নিবৃত্তি হইয়া গেলেও উহ। আপন সন্তার অভাব হেতু রঞ্জুরূপই থাকে। ভ্রাস্তিকালে যে আপন নামরূপ সহিত ইতরবৎ ভাসা তাহাকেওত ভ্ৰান্তি বলা যায় । কিন্তু সপদণ্ড জলধারা ইত্যাদি নামরূপ দ্বারা এক রজুই সুশোভিত হয় ; আর সেই বিষয়ে যে সপাদির কথন ব্যাপার তাহ SDDDDDS DDD D DmS BBB BB BBB BBBBB মাত্র। হে সৌম্য ! এই দৃষ্টান্ত বিচার অনুসারে অমাত্র নির্বিশেষ তুরীয় রূপ আত্মা বিষয়ে বিশ্বাদি তিন পাদ এবং অকারাদি তিস্ত্রার বিচার হইবে জানিও। - “स'विश्वात्मनाऽत्मानं य एवं वेद य एवं वेट्” ङेशंङ्ग यं হইতেছে যিনি এইরূপে জানেন তিনি আপন আত্মরূপ দ্বারাই আপন পরমার্থরূপ তাত্মাতে সম্যক প্রকার প্রবেশ করেন। য যন নৱ দুই বার বলায় উপনিষদের পরিসমাপ্তি বুঝাইতেছে। আবার বলি যিনি উক্ত প্রকার অমাত্র-চতুর্থ-তুরীয় আত্মাকে জানিতে পারেন তিনি আপনার