পাতা:মিত্র-রহস্য - রায় বিহারী মিত্র.pdf/১৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈষ্ণুব ও শাক্ত আচার। SS राष्नौ न थांकिड्, ऊांश श्एन शृंशेब्र डिड्द्र ठेवश्राम्रांद्र ब्रश्ऊि হইত। যাহারা ব্যবসাদার তাহারাই বৈষ্ণব বলিয়া থাকে, কারণ বৈষ্ণব বলিলে সব এক হয়। একধার মারিতে আর একধার উঠিল, অর্থাৎ ডোর কৌপিন, তিলক-মাটীি ও কঠি-মালা বাড়িল। জাত হারালে বৈষ্ণব। এই কিম্বদন্তীটি মিছা নয়। পুত্ৰ,-আপাতত বৈষ্ণবদের ভিতর পেট চালাইবার উপায় খুব সহজ, কারণ অকৰ্ম্মণ্য ব্যক্তি-গৃহীর দ্বারে আসিয়া “রাধা-কৃষ্ণ” বলিলে পেট চালাইতে পারে। ব্যবসাদার, রাধা-কৃষ্ণের বুলি লইয়া গাদিতে বসিলে সকলে ধাৰ্ম্মিক বলিয়া জানিবে, এই সুযোগে গদীদার সহজে নিজের কাজ সিদ্ধি করিয়া লইতে পারে । তিলকধারী বা কাষ্ঠীধারী হইলে শিষ্যের বা প্ৰজার নিকট পূজনীয় হইতে পারা যায়, বাহিরে ও ভিতরে বেশ আদর, সত্যের ভাণও ভাল, কিন্তু ভাণওয়ালা এত বেশী হইয়া পড়িয়াছে যে ক্রমে ক্ৰমে সব অসৎ হইয়া পড়িল ; ফলত সমাজের ভিতর দুর্দশ ক্রমে ক্ৰমে বাড়িতে লাগিল । ব্ৰাহ্মণ, বৈষ্ণব ও গৈরিকধারীর পথ এক। তিনিই এক, একই তিন, কেবল নামের ভেদ মাত্র। একবারে তিন নাম হয় নাই ; যে ব্যক্তি যে সময়ে ত্যাগের পথকে প্রচার করিয়া গিয়াছে, সে ব্যক্তি সে সময়ে অন্য একটা সংজ্ঞা দিয়াছে মাত্র । ভাল করিয়া দেখিলে বুঝা যায় যে সকল মুনিরই এক মত। সূক্ষেম দুই মত হইতে পারে না, স্কুলে বহু মত হইতে পারে। দর্শন বা ব্যাকরণ প্ৰস্তুত করিতে হইলে অনেক নূতন সংজ্ঞার আবশ্যক। ংজ্ঞাগুলি যদি অন্যের সংজ্ঞার সহিত মিলিল, তাহা হইলে নুতন বলিয়া কথিত হইল না, যথা,-এক + আসন = একাসন ; এইটাকে সন্ধি সাধিতে হইলে কোন ব্যাকরণের বলে “একোসন” হয় না, সকলকারই