পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

եՀ যশোহর-খুলনার ইতিহাস নাই। গাথুনির ইটগুলি পাতলা ও সুন্দর ভাবে পোড়ান, ঠিক খ জাহানালির ইটের মত। ভিতরে স্থানে স্থানে মেজের উপর একফুট পৰ্য্যন্ত মিনা করার চিহ্ন আছে ; বাহিরের সকল গায়ে শিল্পকলার সুন্দর নিদর্শন। এতদঞ্চলে এমন অপুৰ্ব্ব কারুকার্য্য-খচিত মসজিদ আর দেখি নাই। দুঃখের বিষয়, সরকারী বিবরণীতে এ কীৰ্ত্তিমন্দিরের উল্লেখ নাই। চতুর্থতঃ বসন্ত রায় পূৰ্ব্ববঙ্গ হইতে জ্ঞাতিকুটুম্বগণকে আনিয়া নূতন রাজধানীর চারিপাশ্বে বসতি করান এবং তদবধি “যশোহর-সমাজ” নামে একটি প্রধান সমাজ প্রতিষ্ঠিত হয়। সামাজিকগণের সভাসমিতির জন্ত মুকুন্দপুরের সন্নিকটে বৰ্ত্তমান ডামরেলী বা ধামরেলী নামক স্থানে একটি সুন্দর সমাজমন্দির গঠিত হয়। পরবর্তী পরিচ্ছেদে এই সমাজ ও মিলন-মন্দিরের বিশেষ বিবরণ প্রদত্ত হইবে। পঞ্চমতঃ বসন্ত রায়ের উদ্যোগে রাজধানীতে ও দূরবর্তী নানাস্থানে বিভিন্ন সময়ে কতকগুলি দেবমন্দির নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। যশোররাজ্য যখন বিক্রমাদিত্যের হস্তগত হয়, তখন কালীঘাটে কালী-দেবীর মূৰ্ত্তি আবিষ্কৃত হইয়াছে। কথিত আছে সে মূৰ্ত্তি একখানি পূর্ণশালায় পূজিত হইত দেখিয়া বসন্তরাষ্ট্রউহার জন্ত একটি ক্ষুদ্র মন্দির নির্মাণ করিয়া দেন। * বসন্ত রায় নিজে বৈষ্ণব হইলেও শাক্তদ্বেষী ছিলেন না । ডামরেলীর মন্দিরের নিকট আরও অনেকগুলি শিব মন্দির ছিল। রতনপুরের বুড়াশিবের মন্দির এই সময়ে রচিত। উহা এখনও আছে এবং ঐ স্থানের নাম শিববাটী। আর একটু দক্ষিণে কাটুনিয়ার সান্নিধ্যে মঠবাড়ী নামক স্থানে দুইটি সুন্দর দোতাল মন্দির ছিল ; উহাতে কি বিগ্রহ ছিল বা কি হইল, কিছুই জানা যায় না। গোপালপুরের গোবিন্দদেবের মন্দির, বেদকাশীর শিব মন্দির ও চতুভূজ বামুদেবের মন্দির বসন্তরায়েরই ব্যবস্থায় নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। এ সকল মন্দিরের কথা যথাস্থানে বলিব ।

  • “कविउ जांtझ्, वtभांश्ब्रव्र कोघ्नश्ब्रज बनछब्रांज़ ( काजौशाः ) कांजीब्र गर्षकूणैरब्रब्र পরিবর্তে একটি ক্ষুদ্র মন্দির নির্মাণ করাইয়া দেন।” কালীক্ষেত্ৰদীপিকা, ৭, পৃঃ ; “কলিকাতা -সেঞ্চালের ও একালের” ( হরিসাধন মুখোপাধ্যায় । ১১৯ পূঃ এই সময়ে কালীঘাট যশোরब्रांtखाब्र जखर्शङ झिल : बमछब्रां★ ७धू अश्विग्न निर्बी१ करब्रन नांडे, डिनि कांशैौघाझे यांशशांनि७ vप्राप्ङ्गद वृखिचक्रण निकिंट्टे कब्रिज्ञ cमन। "वत्रीब्र गयाख," ०s७भूः