পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রতাপাদিত্যের রাজধানী Y¢ቖ খ জাহান আলির সমাধিমন্দিরাদি ব্যতীত এরূপ শক্ত মসজিদ এ প্রদেশে বড় কম দেখিতে পাওয়া যায়। মসজিদের পূর্বদিকে তিনদিকে প্রাচীর বেষ্টিত একটি চত্বর ছিল এবং মসজিদের দরজা হইতে পূৰ্ব্বদিকের সদর ফটক ৮৬ ফুট দূরবর্তী ছিল। এই চত্বরের উত্তর গায়ে সারি সারি কয়েকটি সমাধি ছিল, দেখিতে পাওয়া যায়। সেগুলি “বার ওমরার কবর’ বলিয়া থ্যাত। কথিত আছে, এক সময়ে প্রতাপের বিরুদ্ধে যে বারজন মোগল ওমরাহ প্রেরিত হন, তাহাদের সকলেই যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত ইষ্টলে, প্রতাপের সুব্যবস্থায় তাহদের মৃতদেহ এই স্থানে আনিয়া কবর দেওয়া হয়। ইহা একপক্ষে যেমন হিন্দুবীরের বিজয়স্তম্ভ, অন্তপক্ষে মৃতশরীরের প্রতি তাহার সদস্তঃকরণের পরিচায়ক। টেঙ্গ মসজিদের উত্তরাংশে আর একটি অষ্টকোণ গুম্বজওয়ালা ইষ্টকালয়ের ভগ্নাবশেষ এক্ষণে প্রকাও বটবৃক্ষের কোটরস্থ আছে। হিন্দুরা বলেন উহ লক্ষ্মীদেবীর মন্দির এবং মুসলমান মৌলবীদিগের মতে উহা “বিবির আস্তান” অর্থাৎ মুসলমান রমণীগণের নেমাজ করিবার ঘর। এই শেষোক্ত মতই সমীচীন বলিয়া বোধ হয় ; প্রধান প্রধান জুম্মামসজিদের একাংশে স্ত্রীলোকদিগের নেমাজের ব্যবস্থা দিল্লী আগ্ৰায়ও দেখিতে পাওয়া যায়। প্রতাপাদিত্যের জনবহুল যশোহর নগরীতে রমণীবর্গের জন্ত এইরূপ রাজেচিত বিশেষ ব্যবস্থা যেমন অত্যাবশ্যক, তেমনই প্রশংসনীয়। যশোহরের জুম্মামসজিদ হইতে উত্তরদিকে বহুদূর অগ্রসর হইলে, ইছামতীর কুলে পৃষ্ঠানদিগের জন্ত গীর্জা নির্মিত হইয়াছিল ; সে গীর্জার ভগ্নাবশেষ ও সংশ্লিষ্ট কবরখানা এখনও আছে। সে গীর্জ চ্যাণ্ডিকানেই ছিল বলিয়া বিবরণ আছে। • মুতরাং ইহা হইতেও সপ্রমাণ হয় যে, ঈশ্বরীপুর অঞ্চলে অর্থাৎ যশোহরেই চ্যাণ্ডিকান ; অর্থাৎ যশোহর ও চ্যাণ্ডিকান অভিন্ন এবং এই স্থানেই প্রতাপাদিত্যের লোকবিশ্রত রাজধানী ।

  • इंशशें रुक्कएमएलब्र यथभ श्रृछेश HH (“ la premiere Eglisc") Peirre Du Jarric’s “Histoire des Indes Orientales,” chapitre XXX নিখিলবাবুর 'প্রভাগাজিত" *** s ssv : Beveridge's Pakargunj, p 176.: sē stál fáttta fotos fraq °५झु झिरु । - -