পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&48. যশোহর-খুলনার ইতিহাস আছে ; তাহাদের বংশধরগণ জঙ্গল হইতে সরিয়া গিয়া বাজারের কাছে বাস করিতেছে এবং এখনও তাঁহার নানাবিধ গৃহাস্ত্র গড়িয় খ্যাতি লাভ করিয়া থাকে। শুধু কামার নহে, নানাজাতীয় কারিকরগণ মুহম্মদপুরে ব্যবসা খুলির লাভবান হইতে লাগিল। “কেহ বস্ত্রবয়ন করিতে আরম্ভ করিল, কেহ চারুশিল্পের আলোচনায় নিযুক্ত হইল, কেহ বা যুদ্ধোপযোগী বিভিন্ন প্রকার অস্ত্ৰ শস্ত্র নিৰ্ম্মাণ করিতে শিক্ষা করিল। অল্পদিনের মধ্যে সীতারামের বাজার আর সামান্ত বাজার বলিয়া মনে হইল না, শিল্পপ্রদর্শনীর সুবৃহৎ শিরাগার হইয়া উঠিল।* বাঙ্গালী কৰ্ম্মকারের কেমন করিয়া কামান নিৰ্ম্মাণ করিত, এখনও তাহার নিদর্শন অপ্রতুল নহে। মুর্শিদাবাদে নবাব বাড়ীর সম্মুখে একটি স্ববৃহৎ কামান পড়িয়া আছে, উহা বাঙ্গালীর হাতে গড় । উহার নাম "জাহান কোধা" বা জগজ্জী, দৈর্ঘ ১২ হাত, বেড় ৩ হাত, মুখের বেড় এক হস্তের উপর, ওজন ২১২ মণ, উহাতে প্রতিবারে ২৮ সের বারুদ লাগিত। কামান গাত্রে পিত্তল ফলকে লেখা আছে, উহ। ১৯৪৭ হিজরী বা ১৬৩৭ খৃঃ অব্দে ঢাকা নগরে জনাৰ্দ্দন কৰ্ম্মকার কর্তৃক গঠিত হয়। দেশের মধ্যে এমন কত জনাৰ্দ্দন যেখানে সেখানে আবির্ভূত হইয়াছিল। আরও বৎসর পরে রাজা সীতারামের সময় এমন কোন কোন জনাৰ্দ্দন এইরূপ কত জনাৰ্দ্দন বা জনধ্বংসী কামান নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। বিপ্লবের পর বিপ্লবে, ম্যাক্সিম কামানের আবির্ভাবের পূর্বেই তাহারা ভূগর্ভে বা অন্তভাবে বিলয় প্রাপ্ত হইয়াছে। সীতারামের দুইটি প্রধান কামানের নাম ছিল, কালে খ ও ঝুম্ ঝুম্ খ। । দুইটর এইরূপ বিশেষ নাম থাকিতে পারে, কিন্তু তাহার আরও বহুসংখ্যক ছোটবড় কামান ছিল; নিকটবৰ্ত্তা রাজা বা জমিদারের উহার ভয়ে ব্যাকুল হইতেন। মহম্মদপুরের যে মালাকরগণ রাশি রাশি বারুদ প্রস্তত করিয়৷ এই সকল কামানের বৃকোদর পূর্ণ করিবার খাদ্য ফুটাইত, এখন তাহারা নলী, কুলম্বর, বাটাজোড় প্রভৃতি নানাস্থানে উঠিয়া গিয়া

  • बुझ बीड् “गौडtमि,” ss भूः ।

t बाcश्रब्रशtछद्र मत्रिकाके १०iशप्नद्र गोबिtद्ध र अछज बढ़ बढ़ कू*ीप्त्वब्रा ७३ नव बाब झ्नि। काशन७णि७ इऔछद्र बङ tशषरेउ रनिद्रा गोठाब्राम ठाशप्रब्र७ येझग नक्कबts काहन। रं झगरि उर्थन श्तूिभूगनमनि जनएकब्र श्नि, कांशांप्नद्र थांकिएबनाcरू ? ?